শিরোনাম ::
পেকুয়ায় ভোটারদের দ্বারে দ্বারে চেয়ারম্যান প্রার্থী রুমানা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ট্রেন চালু রেলওয়ের এক নম্বর অগ্রাধিকার কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন বর্তমান চেয়ারম্যান জুয়েল চকরিয়ায় বাড়ির ছাদে উঠে আম পাড়তে গিয়ে পা-পিছলে পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু লোহাগাড়ায় অনলাইন জুয়া খেলায় আসক্ত,ঋণের দায়ে আত্মহত্যা করল যুবক কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পর্যটকের মৃত্যু টেকনাফের বাহারছড়ায় পুলিশের অভিযানে দুর্ধর্ষ ২ অপহরণকারী চক্রের সদস্য গ্রেফতার মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশে : ঢাকায় সিবিআইএফের আন্তর্জাতিক সংলাপ ঈদগাঁও’র পাঁচ ইউপি’র নির্বাচন রবিবার পেকুয়ায় চেয়ারম্যান প্রার্থী রুমানা’র জনসংযোগ
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০২ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

সেন্টমার্টিনে জালে আটকা পড়লো ৫৭ কেজির দুটি বড় পোয়া

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর, ২০২২

টেকনাফ সেন্টমার্টিনের জেলেদের জালে ধরা পড়েছে বড় দুটি পোয়া মাছ।জেলেরা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (৮নভেম্বর) সকালে সেন্টমার্টিন উপকূলে জেলেদের জালে ধরা পড়া মাছ দুটির ওজন ৫৭ কেজি। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা মাছ দুটির দাম তিন লাখ টাকা হাঁকিয়েছেন।

জেলেরা জানান, সোমবার রাতে দ্বীপের বাসিন্দা জেলে আবদুল গনির নেতৃত্বে পাঁচ মাঝিমাল্লা বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যান। মঙ্গলবার ভোরে দ্বীপে পশ্চিমপাড়া এলাকায় সমুদ্রে জাল তুললে দুটি বড় পোয়া মাছ পাওয়া যায়। মাছ দুটি নিয়ে দ্বীপের জেটিঘাটে ফিরে আসার পর উৎসুক মানুষের ভীড় জমে যায়।

টেকনাফ বোট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম বলেন, ‘সেন্টমার্টিনের জেলেদের জালে ধরা পড়া ৫৭ কেজি ওজনের পোয়া মাছ দুটি বেশি দামে বিক্রির জন্য কক্সবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।’

স্থানীয় ইউপি সদস্য খোরশেদ আলম জানান, আবদুল গনির জালে ধরা পড়া পোয়া মাছ দুটির দাম স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ীরা ৩ লাখ টাকা হাঁকিয়েছেন। কিন্তু পরে বিক্রি না করে বেশি দাম পাওয়ার আশায় কক্সবাজার নিয়ে যান তারা। এছাড়া জেলে গনির জালে ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর ৩৪ কেজি ওজনের একটি পোয়া মাছ ধরা পড়েছিল। তিনি সেটি বিক্রি করেন ১০ লাখ টাকায়। ২০২০-এর নভেম্বর মাসে আবারও গনির জালে ধরা পড়া পোয়া মাছ বিক্রি হয় ৬ লাখ টাকায়। আজ আবারও তৃতীয় বারের মতো নভেম্বর মাসে এসে জোড়া পোয়া মাছ ধরা পড়ে তার জালে।

টেকনাফ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন জানান, পোয়া মাছের পেটের ভেতর ‘ফদনা’ নামে বিশেষ অংশ থাকে। স্থানীয় ভাষায় সেটিকে ‘ফুলা’ বলে, যা ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এই ‘ফদনা’ শুকিয়ে ওষুধের কাঁচামাল হিসেবে বিদেশে উচ্চমূল্যে বিক্রি করা হয়। ফলে পোয়া মাছের দাম ও চাহিদা বেশি।


আরো খবর: