[ad_1]
ওয়াশিংটন, ২৪ সেপ্টেম্বর – যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। এটিই হবে জাতিসংঘে তার শেষ ভাষণ। কারণ, আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না। তার স্থলে ডেমোক্রেটিক পার্টির মনোনয়নে মাঠে আছেন বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস।চার মাস পরেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে মেয়াদ পূর্ণ করে বিদায় নেবেন তিনি। যেহেতু তিনি আগামী নির্বাচনে প্রার্থিতা করছেন না এবং বর্তমানে তার বয়স ৭৮ বছর, তাই আগামীতে ফের প্রেসিডেন্ট হবেন- এমন সম্ভাবনা প্রায় শূন্য। আর, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে বক্তব্য দিতে পারেন শুধু রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধান কিংবা তাদের অনুমোদিত প্রতিনিধিরা।মার্কিন বিমান বাহিনীর এয়ারফোর্স ওয়ান বিমানে চেপে ইতোমধ্যে ওয়াশিংটন থেকে নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন বাইডেন। ফ্লাইট ছাড়ার আগে তার প্রেস সেক্রেটারি ক্যারিন জেন-পিয়েরে এ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে সাংবাদিকদের বলেন, বিশ্ব এখন অনেকগুলো বড় সমস্যায় বিপর্যস্ত। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে আমাদের প্রেসিডেন্ট বলবেন, কীভাবে পারস্পরিক ঐক্যের ভিত্তিতে আমরা সেইসব সমস্যা-সংকটের মোকাবিলা করতে পারি, যেগুলো জাতিসংঘ সনদের গুরুতর লঙ্ঘণ করেছে।জাতিসংঘ অধিবেশন উপলক্ষে দু’দিনের সফরে নিউইয়র্ক এসেছেন বাইডেন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ শেষে ওই দিনই জাতিসংঘের জলবায়ু ফোরামে বক্তব্য দেবেন তিনি। তারপর বুধবার ভিয়েতনামের প্রেসিডেন্ট তো লামের সঙ্গে বৈঠক করবেন।এশিয়া অঞ্চলে চীনের ক্রমবর্ধমান আধিপত্য রোধ করতে ২০২০ সালে নিজ মেয়াদের শুরু থেকেই দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করার জন্য মনোযোগী ছিলেন বাইডেন। যে প্রকল্প তিনি হাতে নিয়েছিলেন, তা আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটবে বুধবার— ভিয়েতনামের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে।সূত্র: বাংলাদেশ জার্নালআইএ/ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
[ad_2]