শিরোনাম ::
বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দেবে ৪ সংস্কার কমিশন দাবানলে আবাসন হারালেন হলিউড হিলের যেসব তারকারা নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ চাইলেন রুহুল কবির ব্রিটেনের মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন মেজর জিয়াউল আলিয়ার বিপরীতে ছবি করার প্রস্তাবে ‘না’ বলে দিলেন শাহরুখ, কিন্তু কেন? লস অ্যাঞ্জেলেসে প্যারিসের চেয়েও বড় এলাকা পুড়ে গেছে দাবানলে বছরের মাঝামাঝি সময়ে নির্বাচন চায় বিএনপি ফেব্রুয়ারির মধ্যেই ডাকসু নির্বাচনের পরিকল্পনা প্রশাসনের ফিলিস্তিনিদের রক্তপিপাসু সেই হলিউড অভিনেতার বাড়ি দাবানলে পুড়ে ছাই
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৫৭ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে ৫৭ পাড়াবাসীর মাঝে আশার আলো জ্বালিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩

রিমন পালিত,বান্দরবান প্রতিনিধি::

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বান্দরবানের দুর্গম রোয়াংছড়ি উপজেলার ক্যপ্লাং পাড়ায় ৫৭ পরিবারের মাঝে আশার আলো জ্বালিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ।

বান্দরবানে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট কেএনএফ’র সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর এলাকায় ফিরে আসা ৫৭ পরিবারকে বিনামূল্যে চিকিৎসা ও খাদ্য সহায়তা দিয়েছে সেনাবাহিনী।

সোমবার দুপুরে রোয়াংছড়ি উপজেলা সদর থেকে ১৩ কিলোমিটার দূরে দুর্গম ক্যপ্লাং পাড়ায় বান্দরবান সদর জোনের সেনা সদস্যরা এই সহায়তা দিয়েছে।

এ সময় সেনাবাহিনীর সদর জোনের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহমুদুল হাসান পিএসসি ,উপ-অধিনায়ক মেজর এস এম মাহমুদুল হাসান, শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সদস্য ও বম সোশ্যাল কাউন্সিলের সভাপতি লালজার বম, সেনাবাহিনীর চিকিৎসা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন আসাদুল ইসলাম, রোয়াংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল কালামসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ওই পাড়ার ৯৭ পরিবারের মধ্যে ৫৭ পরিবার আজ ফিরে এসেছে। এরা বিভিন্ন জায়গায় এতদিন পালিয়ে ছিল। কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট কেএনএফ’র সন্ত্রাসী তৎপরতার কারণে ওই পারাসহ আশেপাশের ১০টিরও বেশি পাড়া থেকে তিন শতাধিক পরিবার সীমান্ত এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় পালিয়ে যায়। দীর্ঘ আট মাস পর পালিয়ে যাওয়া ওই পরিবারগুলো এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় পাড়ায় ফিরতে শুরু করেছে। সেনাবাহিনীর সদর জোনের অধিনায়ক জানিয়েছেন ফিরে আসা পরিবারগুলোকে চিকিৎসা সহায়তা, শিশুদের শিক্ষা সামগ্রী, খাদ্য সহায়তাসহ নানা সহায়তা দেয়া হবে। সে সাথে এলাকায় নিরাপত্তাও দিবে সেনাবাহিনী।

সম্প্রতি শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সাথে কেএনএফ’র সরাসরি বৈঠকের পর তিনটি বিষয়ে সমঝোতা হওয়ায় পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হয়ে আসে।


আরো খবর: