শিরোনাম ::
পেকুয়ায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ জনকে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী
রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ০১:৪৫ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পিছিয়ে কক্সবাজার-রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি, এগিয়ে চট্টগ্রাম

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

কক্সবাজার, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় পাসের হার কম হওয়ায় সার্বিক ফলাফল বিবেচনায় চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার কমেছে। দেশে মোট পাসের হার যেখানে ৯৫ দশমিক ২৬ শতাংশ, সেখানে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ।

রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ ঢাকা পোস্টকে বলেন, রাঙামাটিতে পাসের হার ৮১ দশমিক ৬২, খাগড়াছড়িতে পাসের হার ৮৩ দশমিক ২১ ও কক্সবাজারে পাসের হার ৮৬ দশমিক ৮৮। এই তিন জেলায় পাসের হার কম হওয়ায় আমরা পিছিয়েছি। রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির দুর্গম অঞ্চলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বেশি। সেগুলোতে পাসের হার কিছুটা কম। আমরা চেষ্টা করছি ওইসব এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও যাতে ভালো ফলাফল করে।

শিক্ষাবোর্ড সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম মহানগরে পাসের হার ৯৩ দশমিক ৬২ শতাংশ, মহানগর বাদে চট্টগ্রাম জেলায় পাসের হার ৮৮ দশমিক ২২ শতাংশ। তবে ২০২০ সালে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছিল। এর আগের তিন বছরের তুলনায় এ বছর পাসের হার বেড়েছে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে।

জানা গেছে, ২০১৯ সালে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ছিল ৬২ দশমিক ১৯, ২০১৮ সালে ৬২ দশমিক ৭৩ ও ২০১৭ সালে পাসের হার ছিল ৬১ দশমিক ০৯ শতাংশ।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ। করোনা পরিস্থিতির কারণে গত বছর অটোপাস থাকায় শতভাগ পাস ছিল।

এবার মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৩ হাজার ৭২০ শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের মধ্যে ছাত্র ছয় হাজার ৫০ জন আর ছাত্রী ৭ হাজার ৬৭০ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১২ হাজার ১৪৩ জন।

রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

তিনি বলেন, চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে এবার অংশ নেয় এক লাখেরও বেশি পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে পাস করেছে ৮৯ হাজার ৬২ জন। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের মধ্যে মোট ১৩ হাজার ৭২০ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। যা গতবারের তুলনায় বেশি।


আরো খবর: