শিরোনাম ::
বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দেবে ৪ সংস্কার কমিশন দাবানলে আবাসন হারালেন হলিউড হিলের যেসব তারকারা নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ চাইলেন রুহুল কবির ব্রিটেনের মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন মেজর জিয়াউল আলিয়ার বিপরীতে ছবি করার প্রস্তাবে ‘না’ বলে দিলেন শাহরুখ, কিন্তু কেন? লস অ্যাঞ্জেলেসে প্যারিসের চেয়েও বড় এলাকা পুড়ে গেছে দাবানলে বছরের মাঝামাঝি সময়ে নির্বাচন চায় বিএনপি ফেব্রুয়ারির মধ্যেই ডাকসু নির্বাচনের পরিকল্পনা প্রশাসনের ফিলিস্তিনিদের রক্তপিপাসু সেই হলিউড অভিনেতার বাড়ি দাবানলে পুড়ে ছাই
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৪৫ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পাহাড় ধসের শঙ্কা, ২৫০ পরিবারকে আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠাল প্রশাসন

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ৬ আগস্ট, ২০২৩


চট্টগ্রাম, ০৬ আগস্ট – প্রবল বর্ষণের কারণে চট্টগ্রামের পাহাড়গুলোতে বসবাসরতদের নিরাপদ আশ্রয়স্থলে নেওয়ার জন্য চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করেছেন।

শনিবার (৫ আগস্ট) রাতে জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান আকবরশাহ এলাকার বিজয় নগর ও ঝিল পাহাড়গুলোতে অভিযান চালিয়ে ২৫০টি পরিবারকে দুটি আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যান।

এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মাসুদ কামাল, কাট্টলী সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক, স্টাফ অফিসার টু ডিসি প্লাবন কুমার বিশ্বাস ও আকবরশাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

মানুষের জানমাল রক্ষায় জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান চট্টগ্রাম মহানগরে ৬টি সার্কেল ভাগ করেন।

জেলা প্রশাসকের নির্দেশে পাহাড় রক্ষায় ও মানুষের জানমাল রক্ষায় জেলা প্রশাসনের কয়েকটি টিম কাজ করছে। প্রতিদিন মাইকিং করে মানুষকে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান থেকে সরে যেতে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, পাহাড়ে বসবাসরতদের মাইকিং করে সচেতন করার লক্ষে প্রতিদিন জেলা প্রশাসনের টিম কাজ করছে। আমি ঝুকিপূর্ণ ২৫০ পরিবারকে সরিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়েছি। তাদের জন্য শুকনো খাবার থেকে শুরু করে প্রতিবেলার খাবারের ব্যবস্থা করেছি। চট্টগ্রামের সকল পাহাড় থেকে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসরত পরিবারকে ১৯টি আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী গত কয়েকদিন আগে বেলতলীঘোনায় পাহাড়ের পাদদেশ থেকে বসবাসরতদের ঝুঁকিপূর্ণ স্থান থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। যারা পাহাড় কাটার সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে পরিবেশ আইনে মামলা ও নিয়মিত মামলা করা হয়েছে। পাহাড় রক্ষায় জেলা প্রশাসন চট্টগ্রাম জিরো টলারেন্স নিয়ে কাজ করছে। ব্যক্তি বা সরকারি মালিকানায় যারা পাহাড় কাটার সঙ্গে জড়িত, সকলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

সূত্র: বাংলানিউজ
আইএ/ ০৬ আগস্ট ২০২৩


আরো খবর: