শিরোনাম ::
শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৬ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

উখিয়ায় নৌকার পক্ষে ভোট করে ঘর ছাড়া আব্দুর রহিম

নিজস্ব প্রতিবেদক :
আপডেট: বুধবার, ৩১ মে, ২০২৩

কক্সবাজারের উখিয়ার হলদিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী ও ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার শাহ জাহান এর নেতৃত্বে জবর দখলের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসী কায়দায় অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে আমার বাড়িঘর ভাংচুর ও বসতভিটায় প্রায় ২৫-৩০ লক্ষ টাকার গাছপালা, পুকুরে’র মাছ সহ লুটপাটের অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন ভূক্তবোগী আব্দুর রহিমের পরিবার।

মঙ্গলবার (৩০ মে) দুপুর ২টায় উখিয়া প্রেসক্লাব হল রুমে এই সংবাদ সম্মেলনে করেন৷

উক্ত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আব্দুর রহিম, আমি মরিচ্যা বাজারের বিশিষ্ট দানবীর মরহুম পেঠান খলিবার নাতী, আমার দাদা বিগত বহু বছর পূর্বে অত্র এলাকায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে মরিচ্যা বাজারের কেন্দ্রস্থলে মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে জমি দান করে আজীবন দাতা হিসেবে আমাদের দাদার নাম স্বর্ণাক্ষরে লিখা রয়েছে। তাছাড়া আমাদের দাদা হলদিয়াপালং ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনসাধারণের সুবিধার কথা চিন্তা করে সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম মির কাশেম মিয়ার সময় কালে উনার মাধ্যমে বিগত বহু বছর আগে প্রায় ৯০ শতক নিজস্ব জোত জমি পরিষদের নামে দান করেন । যা বর্তমানে কোটি কোটি টাকা সম্পদে রুপান্তরিত হয়েছে ।

আমার পিতা হাজী আব্দুল খালেক (প্র: মনু সওদাগর) বিগত বহু বছর পূর্ব থেকে সুনামের সহিত মরিচ্যা বাজারে ব্যবসা করে আসছিল, পিতার সূত্র ধরে আমরা ৬ ভাইও বিভিন্ন ব্যবসা করে দিনযাপন করে আসছি। পিতার বসতভিটায় একই সাথে সকল ভাই থাকা কষ্টসাধ্য হওয়ায় আমি বিগত ৩১/০৭/২০১৩ইং তারিখে কক্সবাজার নোটারি পাবলিক কার্যালয়ের নোটারী নং- ৩৫৪, মূলে পশ্চিম হলদিয়া এলাকায় জনৈক মৃত শফিকুর রহমান (প্রকাশ কালা মিয়া) গং দের কাছ থেকে তৎকালীন সময়ের উচিৎ মূল্য দিয়ে ৪০ (চল্লিশ) শতক এবং জনৈক মৃত বদিউল আলম, পিতা- মৃত মুফিজুর রহমান, সাং- পশ্চিম হলদিয়া পালং এর কাছ থেকে ২০ (বিশ) শতক বসতভিটার জমি ক্রয় সূত্রে প্রকৃত মালিক হইয়া বিগত ১০ (দশ) বছর ধরে কাহারো কোন ধরনের বাধাবিপত্তি ছাড়া পরম শান্তিতে ভোগ দখলে আছি। আমি উক্ত জমিখানা বসতভিটার উপযোগী করার জন্য প্রায় ১৫,০০,০০০/- (পনের লক্ষ) টাকা খরচ করে একটি পুকুর খনন, সুপারি বাগান বিভিন্ন ফলজ বাগান রোপন করে পরিচর্যা করিয়া বিগত দুই/তিন বছর ধরে এর সুফল ভোগ করে আসিতেছি। আমি ও আমার স্ত্রী, পুত্র কন্যা নিয়ে সেখানে থাকার জন্য একটি ৪ কক্ষ বিশিষ্ট সেমিপাকা ঘর নির্মাণ করি । ঘরটিতে আমার সম্পূর্ণ খরচ হয় তৎকালীন সময়ে প্রায় ৬,০০,০০০/- (ছয় লক্ষ) টাকা। আমি আমার পরিবার নিয়ে বিগত ১০ বছর ধরে উক্ত বসতভিটায় বসবাস করে আসিতেছি।

যে কারণে আজকের সংবাদ সম্মেলন—

প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ, লাইভ অনুষ্ঠান শ্রোতাবৃন্দ, সকলস্তরের প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃদ্ধ ও সুশীল সমাজের অবগতির জন্য বলিতেছি যে, আমি বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান ভোটের সময় সরকার বাহাদুর কর্তৃক মনোনীত নৌকার প্রার্থী জনাব অধ্যক্ষ শাহ আলমের পক্ষে নির্বাচন করি । সেটাই আমার জীবনের কাল হয়ে দাড়ায়। আমি হয়ে যায় বর্তমান হলদিয়া পালং ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের দুই চোখের হাল ও প্রকাশ্য দূষমন, আমাকে ও আমার পরিবারের অপরাপর সদস্যদেরকে প্রতিনিয়ত হয়রানি করিয়া আসিতেছে । যার স্পষ্ট প্রমাণ আমার ছোট ভাই মরিচ্যা বাজারের সুনামধন্য ব্যবসায়ী আবুল মনজুরের ওয়াকিয়া হোটেলে ঘোড়ার মাংস বিক্রি করে বলে অপপ্রচার চালাই ।

বর্তমান চেয়ারম্যান এর পক্ষে ভোট না করার অপরাধে চেয়ারম্যানসহ স্থানীয় কিছু কুচক্রি মহল আঁতাত করে আমার বিগত ১০ বছরের কষ্টে অর্জিত শেষ সম্বল বসতভিটাখানা কেড়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়ে বিগত মাস দুয়েক পূর্বে হলদিয়া পালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী, স্থানীয় ইউপি সদস্য, ৬নং ওয়ার্ড মোঃ শাহ জাহান এবং মেম্বারের কালু টাকায় ভাড়া করা প্রায় শতাধিক লোকসহ বিভিন্ন ধারালো অস্ত্র নিয়ে আমার বসতভিটায় হামলা চালায়। একপর্যায়ে আমার অনুপস্থিতিতে আমার বসতভিটায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করে রোপিত বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৬ শতাধিক গাছ কেটে ফেলে এবং পুকুরের মধ্যে চাষ করা প্রায় দুই লক্ষাধিক টাকার মাছ নিয়ে যায়। গাছ কেটে আমার বসতভিটার জমিখানা মাটি দ্বারা ভরাট করে খেলার মাঠের মত করে ফেলে।

তিনি আরও বলেন, অতি দুঃখের বিষয় এই যে, আমার বসতভিটায় চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী ও স্থানীয় ইউপি সদস্য শাহ শাহান যে শতাধিক লোক নিয়ে অবৈধ ভাবে জবর দখলের উদ্দেশ্যে আমার বসতভিটায় অনুপ্রবেশ করে এতগুলি গাছ কেটে ফেলে এবং পুকুরের মাছ ধরে নিয়ে যায়, কিন্তু চেয়ারম্যান সাহেব ও স্থানীয় মেম্বার কর্তৃক আমাকে একবারের জন্যও যেকোন মাধ্যমে বিষয়টি অবগত করেনি।

এখানে আরও উল্লেখ্য যে, চেয়ারম্যান সাহেব ও স্থানীয় ইউপি সদস্য বিগত মাস দুয়েক পূর্বে গাছ কেটে মাছ ধরে নিয়ে গিয়ে শান্ত হয়নি, আমার সম্পূর্ণ বসতভিটা জবর দখলের উদ্দেশ্যে গতকাল ২৯/০৫/202৩ইং রোজঃ সোমবার খুব ভোরে আমি মরিচ্যা বাজারস্থ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চলে আসি, হঠাৎ করে সকাল ৮:৩০ ঘটিকার সময় আমার স্ত্রী আমাকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জানায় যে, চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে স্থানীয় মেম্বার শাহ জাহান, পরিষদের সকল চৌকিদার, দফদার সহ প্রায় ৫০/৬০ জন লোক ধারালো অস্ত্র নিয়ে আমার বসতভিটায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করে আমার বাড়ির উপর হামলা চালায় । আমি দ্রুত সেখানে। গিয়ে দেখি যে, আমার বাড়ি থেকে আমার পরিবারের সকল সদস্যদেরকে টেনেহেঁচড়ে বের করে দিয়ে ঘরের আসবাবপত্র লুটপাট করে নিয়ে যাচ্ছিল। আমি দেখি যে, মেম্বার শাহ জাহানের উপস্থিতিতে প্রায় ৫০/৬০জন লোক আমার বাড়ি ভাংচুর চালাচ্ছিল। আমি তাদেরকে বারবার নিষেধ করিলে তাহারা আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে অকথ্যভাষায় গালিগালাজ করে । আমি নিরুপায় আমার ফেইসবুক আইডি Abdur Rahim Emon থেকে লাইভে যায় । যা আমার ফেইসবুকে সংরক্ষিত আছে। লাইভ চলাকালীন সময়ে মেম্বার শাহ জাহান নিজে এবং তাহার ভাড়াটে লোকজন আমার উপর চড়াও হয়ে আমাকে নিয়ে টানাহেচড়া করে মারধর করে আমার ফোন কেড়ে নেয়। যা ফেইজবুক লাইভে স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে । তাছাড়া আমার ঘর ভাঙ্গার ভিডিও মোবাইলে সংরক্ষিত আছে। যাহা আমি সাংবাদিক ভাইদের কাছে হস্তান্তর করিলাম।

আব্দুর রহিম আরও বলেন, প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ, লাইভ অনুষ্ঠান শ্রোতাবৃন্দ, সকলস্তরের প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ আপনাদের অবগতির জন্য আরও জানানো যাচ্ছে যে, আমার খরিদা সতভিটাখানা বিগত ১০ বছর পূর্বে নোটারীর মাধ্যমে খরিদ করিয়া পরম – শাস্তিতে ভোগ দখলে আছি। আমার খরিদা বসতভিটার জমিখানা খাস জমি হওয়ায় আমি খরিদ করার পরপরই সরকার বাহাদুরের কাছ থেকে লিজ বা বন্দোবস্তি পাওয়ার জন্য মাননীয় জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করি । আমার নিকট জমি বন্দোবস্তির আবেদনের সকল কাগজপত্রাদি সংরক্ষিত আছে । আমার বন্দোবস্তি প্রক্রিয়াটি বর্তমানে চলমান আছে। যদি আমার খরিদা বসতভিটাখানা সরকার বাহাদুরের প্রয়োজন পড়ে, তাহলে আমাকে সহকারি কমিশনার (ভূমি), অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, অথবা জেলা প্রশাসক মহোদয় কর্তৃক নোটিশ বা কোন বার্তা প্রেরণ করিলে আমি স্ব সম্মানে সরকার বাহাদুরের কাছে আমার খরিদা ও দখলীয় বসতভিটার জমিখানা ছেড়ে দিতে বাধ্য আছি। কেননা আমার পূর্ব পুরুষগণ জনস্বার্থে কোটি কোটি টাকা মূল্যের সম্পদ বিনামূল্যে মরিচ্যা বাজারের প্রাণ কেন্দ্রে দান করে গেছেন। যার প্রমাণ বর্তমান হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদ এবং মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ।

সকল সাংবাদিকবৃন্দ, লাইভ অনুষ্ঠান শ্রোতাবৃন্দ, সকলস্তরের প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ ও সুশীল সমাজের কাছে আমার আকূল আবেদন এই যে, আমি ও আমার পরিবার বর্তমানে ঘরবাড়ি হারা হয়ে আমার ছোট ভাইয়ে বারান্দায় মানবেতর জীবন যাপন করিতেছি, বর্তমানে আমার একজন এস.এস.সি পরীক্ষার্থী ছেলে ও দশম, চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ুয়া ২টি মেয়ে রয়েছে, তাদের লেখাপড়ায় চরম ব্যাঘাত ঘটিতেছে। আমি উপস্থিত সংবাদকর্মীর মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক ও উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয়গণের নিকট বার্তা দিতে চাই যে, আমার কষ্টের টাকায় খরিদা বসতভিটার জমি ও নির্মাণকৃত ঘরখানা আমি ফেরত চাই। আপনারা সরে জমিনে এসে তদন্ত করে দেখেন যে, বিগত ১০ বছর ধরে উক্ত জমিখানা কে ক্রয় করেছে এবং উক্ত বসতবাড়িখানা কার?

সকলের নিকট আমার প্রশ্ন রহিল?

১। আমাদের হলদিয়া পালং ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারমান ইমরুল কায়েস চৌধুরী কিছু সংবাদকর্মীকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে হলদিয়া পালং ইউনিয়নকে নার রাজকীয় সিংহাসন মনে করে একক আধিপত্য বিস্তার করার উদ্দেশ্যে পুরো হলদিয়ার মানুষকে বারে বারে ব্লাক মেইল করে বিভিন্ন অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। জনগনের সামনে উনি একজন ধর্মপরায়ন হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য মসজিদ ও কবরস্থানের জানাযার নামাজের জায়গা করার কথা বলে পাশে প্রায় ৫ একর খালি খাস জমি থাকার পরও আমার শেষ সম্বল স্ত্রী পুত্র পরিজন নিয়ে মাথাগুজার ঠাই হিসেবে খরিদ করা বসতভিটা ও ঘরবাড়ি ভেঙ্গে মসজিদ ও জানাযার নামাজের জায়গা করা কথা বলে জমি দখল করা কি ফরজ? একজন চেয়ারম্যান কি জনগনের ঘর ভেঙ্গে জানাযার নামাজের জায়গা ও মসজিদ নির্মাণ করা কি দেশের কোন প্রচলিত আইনে পড়ে? আমি সংবাদকর্মীদের মাধ্যমে জানতে চাই ।

২। দেশের মধ্যে সরকার বাহাদুর যদি কোন স্থাপনা জনসাধারণের উন্নয়নের জন্য নির্মাণ করতে চাই তাহলে আমরা জানি যে, সরকার বাহাদুর সেই জায়গার দখলীয় মালিককে পূর্ব থেকে নোটিশ বা বার্তা দিয়ে অবগত করেন এবং উপর্যুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়ে উক্ত জমি থেকে উচ্ছেদ করেন। কিন্তু আমর বসতভিটা খরিদ করার পর থেকে অদ্যবদি কোন সরকারি উধ্বর্তন কর্মকর্তা আমাকে একবারের জন্যও কোন ধরনের নোটিশ বা বার্তা দেয়নি। তাহলে চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী ও স্থানীয় ইউপি সদস্য শাহ জাহান সন্ত্রাসী কায়দায় আমার ঘরবাড়ি ভেঙ্গে চুরে গাছপালা কেটে আমার লক্ষ্য লক্ষ্য টাকার ক্ষতি সাধন করার ক্ষমতা কোথায় পেল?

৩। নৌকার পক্ষে ভোট করায় আজকে আমি বসতভিটা ও বাড়িহারা, আমার অপরাধ কি? আমি স্বাধীন দেশে বাস করে দেশের সরকারের পক্ষে রায় দেওয়া কি অপরাধ? কেন আজকে আমি পরিবার নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতেছি? আমি কি আদৌ আমার উপর বর্বর নির্যাতনের বিচার পাব? নাকি কালের গর্বে আমার বিচার হারিয়ে যাবে?

৪। চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী কর্তৃক আমর বিরুদ্ধে যে মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন কিছু কথা বলে বেড়াচ্ছে তা হল আমি নাকি আমার বসতভিটাটি জোর করে জবর দখল করেছি। আমি সংবাদকর্মীদের মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ করলাম, আদি স্থানীয় কোন ব্যক্তি কর্তৃক আমার খরিদা বসতভিটার জমিখানা আমি জবর দখল করে নিয়েছি বলে প্রমাণ দিতে পারে, তাহলে জনসম্মুখে আমি উক্ত জমিখানা ছেড়ে দিয়ে চলে আসব এবং দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী যে শাস্তি আমাকে দেওয়া হয়, তা আমি জনসম্মুখে মাথা পেতে নিতে রাজি আছি। কিন্তু চেয়ারম্যান সাহেব কি তা প্রমাণ করতে পারবে? নাকি তাহার পালিত সংবাদকর্মীদের কলমে আমার বসতভিটাটি হারিয়ে যাবে?

আমি সকল সংবাদকর্মীর মাধ্যমে প্রশাসন ও দেশবাসীকে জানাতে চাই যে, দেশের মধ্যে যথাযথ আইনের প্রয়োগ থাকা স্বত্ত্বেও মগের মুল্লুকের মত চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী ও স্থানীয় মেম্বার শাহ জাহানের নেতৃত্বে সন্ত্রাসী কায়দায় বারবার আমার বসতবাড়ির উপর দিনের আলোতে যে বর্বর হামলা চালিয়েছে, তার উপযুক্ত বিচারের দাবি জানাচ্ছি, পাশাপাশি এহেন ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।


আরো খবর: