শিরোনাম ::
থানা থেকে পালানো ওসিকে গ্রেফতারে রেড অ্যালার্ট জারি পেকুয়ায় ২০ বছর গাড়ি চলাচল নেই রব্বত আলী পাড়া সড়কে! যে সংস্কারের পরিকল্পনা আছে সেটুকু এগিয়ে নিয়ে আমরা বিদায় নেব দেশে প্রথমবার ৫ জনের শরীরে রিওভাইরাস শনাক্ত রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে এক বছরে ৪৯ খুন! শতাধিক পণ্য ও সেবায় শুল্ক-কর বাড়িয়ে অধ্যাদেশ কক্সবাজার সৈকতে কাউন্সিলর হত্যার ঘটনায় আরেক কাউন্সিলর আটক রামুতে আইএফআইসি ব্যাংকের উদ্যোগে শীতার্তদের কম্বল বিতরণ রামুতে ভোক্তা অধিকারে জনসচেতনতায় কাউন্সিল অব কনজিউমার রাইটস এর মতবিনিময় সভা চকরিয়ায় মৎস্য অধিদপ্তরের উদোগে নৌযান মালিক ও সারেং দের নিয়ে প্রশিক্ষন কর্মশালা
শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:৪১ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

ইউক্রেন যুদ্ধে বিধ্বস্ত জাহাজের ক্ষতিপূরণ ২৩৬ কোটি পেল বাংলাদেশ

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩


ঢাকা, ২৪ মার্চ – ইউক্রেনের আলভিয়া বন্দরে বিধ্বস্ত বাংলাদেশি জাহাজ ‘বাংলার সমৃদ্ধি’র জন্য ক্ষতিপূরণ পেয়েছে বাংলাদেশ। এ জাহাজের ক্ষতিপূরণের ২২ দশমিক ৪৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওয়া গেছে।

বৃহস্পতিবারের দর অনুযায়ী ১০৫ দশমিক ১২ টাকা ডলারের দাম ধরলে তা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ২৩৬ কোটি টাকার মতো। তবে ওই টাকা থেকে প্রায় ৮ মিলিয়ন ডলার প্রিমিয়াম বাবদ কেটে রাখবে বীমা কোম্পানি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর মো. জিয়াউল হক বলেন, ক্ষতিপূরণ বাবদ যে পরিমাণ টাকা চাওয়া হয়েছে তার পুরোটাই পাওয়া যাচ্ছে। ওই টাকা সাধারণ বীমার কাছে এসেছে। বিএসসি অল্প সময়ের মধ্যেই ওই টাকা পাবে বলে আশা করছি।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ওই বছরের ২ মার্চ অলভিয়া বন্দরে মিসাইল হামলার শিকার হয় ‘বাংলার সমৃদ্ধি’ জাহাজ। এ হামলায় নিহত হন জাহাজটিতে দায়িত্বরত প্রকৌশলী হাদিসুর রহমান।

পরে জাহাজটিতে আটকে পড়া ২৮ নাগরিককে জীবিত উদ্ধার করা হয়। ওই হামলার পর থেকে জাহাজটি ইউক্রেনের বন্দরেই পড়েছিল। ২০১৮ সালে জাহাজটি ২৫ মিলিয়ন বা আড়াই কোটি ডলারে সংগ্রহ করেছিল সংস্থাটি। যুদ্ধে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে এ জাহাজটি বিশ্বের বিভিন্ন বন্দর থেকে পণ্য আনা-নেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিল।

আরও জানা যায়, যুদ্ধকালীন উচ্চ ঝুঁকি এড়াতে বীমা করা ছিল জাহাজটির। পরে যা লন্ডনের লয়েডের ব্রোকার টাইজারসের মাধ্যমে পুনর্বীমাও করা হয়েছিল। জাহাজটির বীমার যে সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল, তাতে সাধারণ বীমার আওতায় ছিল ১০ শতাংশ এবং বাকি ৯০ শতাংশ ছিল টাইজারসের আওতায়।


আরো খবর: