পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে সবাই সহানুভূতি দেখাচ্ছে। তবে কেউ সহায়তা করছে না।
রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বঙ্গবন্ধু লেকচার সিরিজ বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
ঢাকা সফররত গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও দেশটির প্রেসিডেন্টের বিশেষ দূত মামাদু তাঙ্গারা বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুকে গাম্বিয়া বিশেষ গুরুত্ব দেয়। সে কারণে আমরা এই ইস্যুতে অ্যাডভোকেসি করছি। রোহিঙ্গাদের নিজ ভূমে শান্তি ও মর্যাদার সঙ্গে ফিরতে হবে। এ লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, ওআইসি, জাতিসংঘ ও বাংলাদেশের সঙ্গে একযোগে কাজ করছে গাম্বিয়া।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা হত্যা কোনোভাবেই বরদাশত করা হবে না। এই গণহত্যায় জড়িতদের অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সার্ভিস একাডেমির রেক্টর মাশফি বিনতে শামস।
শান্তিরক্ষী বাহিনীতে যৌথভাবে কাজ করবে বাংলাদেশ ও গাম্বিয়া-
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সংঘাতপ্রবণ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য জয়েন্ট পলিটিক্যাল ডিক্লারেশন সই করেছে বাংলাদেশ ও গাম্বিয়া। দুটি দেশ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে যৌথভাবে কাজ করবে।
চুক্তিপত্রে সই করেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন ও গাম্বিয়ার পক্ষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মামাদু তাঙ্গারা।