শিরোনাম ::
সেন্টমার্টিনকে বাঁচাতে বিধিনিষেধ দেওয়া হয়েছে : উপদেষ্টা টেকনাফে অভিযানে উদ্ধার তাজা রকেট হিট কানাডায় স্ত্রী ও সন্তানকে রেখেই তথ্য গোপন করে বিয়ের পিড়িতে কক্সবাজারের নুর! কক্সবাজার এসএসসি ৯৯ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে বেঙ্গল ৯৯ ও লিজেন্ড ফাইটার্স ৯৯ চকরিয়া’র শুভ সূচনা কাজিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে শিশু খাদ্য বিতরণ সবার আগে নির্বাচনী সংস্কার দরকার মসজিদে নববীর আদলে করা হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ মাহমুদুর রহমান দেশপ্রেমের জীবন্ত প্রতীক সংবিধান সংস্কারে সংসদের প্রতিনিধি দরকার সংবাদপত্রের স্বাধীনতার বিষয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পেকুয়ায় চেয়ারম্যানের উপর ইউপি সদস্য কর্তৃক হামলার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট: রবিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক:
কক্সবাজারের পেকুয়ায় প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার অভিযোগ উঠেছে একই ইউপির একজন ইউপি সদস্যের উপর। শনিবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার সদর ইউপি কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, ঘটনার দিন পেকুয়া সদর ইউনিয়ন পরিষদে প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচনের সময় ধার্য্য করা হয়। প্যানেল চেয়ারম্যান (১) এ ইউপি সদস্য শাহনেওয়াজ আজাদ এবং ইউপি সদস্য মো.ফোরকান প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এতে ১৩ ভোটের মধ্যে শাহনেওয়াজ আজাদ ৮ ভোট এবং ফোরকান ৪ ভোট পায়। অপর ১টি ভোট নষ্ট হয়। নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী মো.ফোরকান তৎক্ষনাৎ ইউপি কার্যালয় ত্যাগ করে বেরিয়ে আসে। পরে তাঁর সংঘবদ্ধ দলবল নিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান এম.বাহাদুর শাহ্সহ বেশ কয়েকজন ইউপি সদস্যদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়।

স্থানীয় লোকজন খবর পেয়ে ছুটে আসলে ইউপি সদস্য মো ফোরকান তার লোকজন নিয়ে ইউপি কার্যালয় ত্যাগ করেন। পরে ইউপি চেয়ারম্যান বাহাদুর শাহ্কে নিরাপদে স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি সদস্য মো ফোরকান বলেন, হামলার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমি প্যানেল চেয়ারম্যানের ভোট শেষ হওয়ার পরপরই বাড়ি চলে যাই। উল্টো বিজয়ী প্রার্থীরা আমার সমর্থকদের উপর হামলা করে।
চেয়ারম্যান বাহাদুর শাহ বলেন, আমি এই ইউনিয়ন পরিষদের টানা তিন বারের চেয়ারম্যান।প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচন নিয়ে কোন সময় এধরণের সংঙ্ঘাত সৃষ্টি হয়নি। এবারে ব্যাতিক্রম কিছু দেখলাম। প্যানেল চেয়ারম্যান (১) এ দুজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এতে পরাজিত প্রার্থী ক্ষিপ্ত হয়ে দলবল নিয়ে আমার রুমে ডুকে অর্তকিত হামাল করে। এ সময় বেশ কয়েকজন ইউপি সদস্যরা ও আহত হয়। আমি এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার ঘটনা শুনা মাত্রই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। লিখিত অভিযোগ পেলে ঘটনার তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরো খবর: