শিরোনাম ::
পেকুয়ায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ জনকে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী
রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ১১:৩৮ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

টেকনাফ সীমান্তে পাচারকালে ১ লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করল বিজিবি

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ৯ জানুয়ারি, ২০২২

হেলাল উদ্দিন,টেকনাফ :: কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত থেকে পাচারকালে ১লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবার চালান উদ্ধার করা হয়েছে।

তবে এসময় ধাওয়া করেও কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে বিজিবি।

শনিবার রাত পৌনে ৮টার দিকে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ওয়াব্রাং নাফ নদী সংলগ্ন ধানক্ষেত থেকে এই মাদকের চালানটি উদ্ধার করা হয়।

এর সত্যতা নিশ্চিত করে টেকনাফ ২ বিজিবি অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল শেখ খালিদ মোহাম্মদ ইফতেখার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে ইয়াবার বড় একটি চালান পাচারের খবর জানতে পেরে হ্নীলা বিওপির জওয়ানরা ওয়াব্রাং এলাকায় অবস্থান নেয়।

কিছুক্ষণ পর নাফ নদীর বেড়িবাঁধ পেরিয়ে ধান ক্ষেত বেয়ে দুইজন লোককে সীমান্ত অভিমুখে আসতে দেখে তাদের থামার সংকেত দেয় বিজিবির সদস্যরা।

এসময় বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে দুই পাচারকারী দ্রুত পালিয়ে গেলে তাদের আটক করা সম্ভব হয়নি।

পরে ধান ক্ষেত তল্লাশি চালিয়ে একটি প্লাস্টিকের বস্তাভর্তি ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবা বড়ি উদ্ধার করা হয়।

তিনি আরও জানান,জব্দ করা ইয়াবাগুলো ধ্বংস করার জন্য ব্যাটালিয়ন সদরে মজুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজিবি’র এই কর্মকর্তা।

উল্লেখ্য, টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) সীমান্তে সদা জাগ্রত হয়ে বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে “DEFENDER OF THE STRATEGIC SOUTH” হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে। টেকনাফ ব্যাটালিয়ন সীমান্ত সুরক্ষা ছাড়াও চোরাচালান, মাদকদ্রব্য, অবৈধ অনুপ্রবেশ এবং আন্তঃরাষ্ট্রীয় সীমান্ত অপরাধ দমনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে যথাযথ ও কার্যকরীভাবে পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করে সর্বমহলের ভূয়সী প্রশংসা পেয়ে আসছে।


আরো খবর: