শিরোনাম ::
কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী পেকুয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু উখিয়ার শিক্ষক ইকবাল হত্যার ঘটনায় আটক-১ “নদী ভাঙ্গন ঠেকাও,কোনাখালী বাসীকে বাঁচাও” কক্সবাজারে তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে জেপিটিটিসি’র হাউসকিপিং-প্লাম্বিং ট্রেনিংয়ের উদ্বোধন উখিয়ার সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে অনিয়ম-দুর্নীতি! ঈদগাঁওতে বাসের ধাক্কায় ইজিবাইক যাত্রী নিহত সৌদি আরবে গ্যাস বিস্ফোরণে রামুর দুই যুবকের মৃত্যু, স্বজনদের আহাজারি
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৫১ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

ইউক্রেন যুদ্ধে বিধ্বস্ত জাহাজের ক্ষতিপূরণ ২৩৬ কোটি পেল বাংলাদেশ

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩


ঢাকা, ২৪ মার্চ – ইউক্রেনের আলভিয়া বন্দরে বিধ্বস্ত বাংলাদেশি জাহাজ ‘বাংলার সমৃদ্ধি’র জন্য ক্ষতিপূরণ পেয়েছে বাংলাদেশ। এ জাহাজের ক্ষতিপূরণের ২২ দশমিক ৪৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওয়া গেছে।

বৃহস্পতিবারের দর অনুযায়ী ১০৫ দশমিক ১২ টাকা ডলারের দাম ধরলে তা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ২৩৬ কোটি টাকার মতো। তবে ওই টাকা থেকে প্রায় ৮ মিলিয়ন ডলার প্রিমিয়াম বাবদ কেটে রাখবে বীমা কোম্পানি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর মো. জিয়াউল হক বলেন, ক্ষতিপূরণ বাবদ যে পরিমাণ টাকা চাওয়া হয়েছে তার পুরোটাই পাওয়া যাচ্ছে। ওই টাকা সাধারণ বীমার কাছে এসেছে। বিএসসি অল্প সময়ের মধ্যেই ওই টাকা পাবে বলে আশা করছি।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ওই বছরের ২ মার্চ অলভিয়া বন্দরে মিসাইল হামলার শিকার হয় ‘বাংলার সমৃদ্ধি’ জাহাজ। এ হামলায় নিহত হন জাহাজটিতে দায়িত্বরত প্রকৌশলী হাদিসুর রহমান।

পরে জাহাজটিতে আটকে পড়া ২৮ নাগরিককে জীবিত উদ্ধার করা হয়। ওই হামলার পর থেকে জাহাজটি ইউক্রেনের বন্দরেই পড়েছিল। ২০১৮ সালে জাহাজটি ২৫ মিলিয়ন বা আড়াই কোটি ডলারে সংগ্রহ করেছিল সংস্থাটি। যুদ্ধে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে এ জাহাজটি বিশ্বের বিভিন্ন বন্দর থেকে পণ্য আনা-নেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিল।

আরও জানা যায়, যুদ্ধকালীন উচ্চ ঝুঁকি এড়াতে বীমা করা ছিল জাহাজটির। পরে যা লন্ডনের লয়েডের ব্রোকার টাইজারসের মাধ্যমে পুনর্বীমাও করা হয়েছিল। জাহাজটির বীমার যে সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল, তাতে সাধারণ বীমার আওতায় ছিল ১০ শতাংশ এবং বাকি ৯০ শতাংশ ছিল টাইজারসের আওতায়।


আরো খবর: