শিরোনাম ::
চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী পেকুয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু উখিয়ার শিক্ষক ইকবাল হত্যার ঘটনায় আটক-১ “নদী ভাঙ্গন ঠেকাও,কোনাখালী বাসীকে বাঁচাও” কক্সবাজারে তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে জেপিটিটিসি’র হাউসকিপিং-প্লাম্বিং ট্রেনিংয়ের উদ্বোধন
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৯:৫৪ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

হজে গিয়ে একইভাবে দাদা, বাবা ও ছেলের চিরবিদায়

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: বুধবার, ১২ জুন, ২০২৪
হজে গিয়ে একইভাবে দাদা, বাবা ও ছেলের চিরবিদায়


রিয়াদ, ১১ জুন – সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা নগরীতে চলতি বছর হজ করতে এসে একজন মিশরীয় নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। তবে এই মৃত্যুর পর জানা যায়, তার বাবা এবং দাদা দু’জনই তিন দশক এবং পাঁচ দশক আগে তাদের নিজ নিজ হজযাত্রার সময় মক্কায় মারা যান।

সংবাদমাধ্যম গাল্ফ নিউজ জানিয়েছে, পরিবারটি মিশরের বেহেরা গভর্নরেট অঞ্চলে বসবাস করে। শোকাহত হওয়ার পাশাপাশি পরিবারের সদস্যরা তিন প্রজন্মের তিন পুরুষের এমন মর্যাদাকর মৃত্যুতে একধরনের আধ্যাত্মিক তাৎপর্য ও গুরুত্ব অনুভব করছেন।

মোহাম্মদ সেলিম কাসেম বেহেরা এলাকায় অবসরপ্রাপ্ত পোস্ট ম্যানেজার ছিলেন। শনিবার (১ জুন) তার পরিবারকে মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করে সৌদি কর্তৃপক্ষ। কাসেমের মৃত্যুর খবরটি ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে মিশরীয় শহরটিতে শোকের ছায়া নেমে আসে। কাসেমের চাচাতো ভাই ড. জামাল আমিন কাসেম হৃদয়বিদারক এই সত্যটি প্রকাশ করেন।

তিনি বলেন, কাসেমের মৃত্যুর সঙ্গে তার বাবার মৃত্যুর ধরনের সুস্পষ্ট মিল রয়েছে। আমার চাচা (কাসেমের বাবা) ৩০ বছর আগে হজ যাত্রা করার সময় মক্কায় মারা যান। তিনি আরো বলেন, কাসেম তথা আমাদের দাদাও প্রায় ৫০ বছর আগে একইভাবে মক্কায় মারা যান।

ড. জামাল কাসেম আরো বলেন, ‘আমার প্রিয় চাচাতো ভাই মোহাম্মদ সেলিম কাসেম, রশিদ ও এডকু পোস্ট গ্রুপের প্রধান হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি পবিত্র ভূমিতে ইন্তেকাল করেছেন, যেখানে তিনি সৃষ্টিকর্তার সঙ্গে সাক্ষাত উদ্দেশ্যে এসেছিলেন। এই পবিত্র নগরীতেই তার বাবা (আমার চাচা সাদ সেলিম কাসিম) এবং আমাদের দাদা একই স্থানে এবং একইভাবে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।’

এলাকাবাসীর অনেকে জানিয়েছেন, এই মর্যাদাকর মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে তিন প্রজন্মের তিন পুরুষ যেনো মহান সৃষ্টিকর্তার ইশারায় পবিত্র নগরীতে মিলিত হয়েছেন।

সূত্র: ডেইলি-বাংলাদেশ
আইএ/ ১১ জুন ২০২৪





আরো খবর: