শিরোনাম ::
পেকুয়ায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ জনকে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৯:০৫ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

স্ত্রীর মৃত্যুর একদিন পর মারা গেলেন প্রখ্যাত নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
স্ত্রীর মৃত্যুর একদিন পর মারা গেলেন প্রখ্যাত নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান


ঢাকা, ১৩ সেপ্টেম্বর – দেশের অন্যতম সফল চলচ্চিত্র নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান আর নেই। বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে উত্তরার ক্রিসেন্ট হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। খবরটি নিশ্চিত করেন নির্মাতা কাজী হায়াৎ।

নির্মাতা অপূর্ব রানা বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, আজ (বুধবার) দুপুরে তিনি ঘুমানোর পর সন্ধ্যা নাগাদ সাড়া মিলছিলো না। এরপর পরিবারের সদস্যরা নিয়ে যান ক্রিসেন্ট হাসপাতালে। সন্ধ্যা ৭টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তানভীর মৃত ঘোষণা করেন।

বলা দরকার, গতকাল (১২ সেপ্টেম্বর) সোহানুর রহমান সোহানের স্ত্রী প্রিয়া রহমান স্ট্রোক করে মারা যান। তার ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই পরপারে পাড়ি জমালেন সুপারহিট ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’সহ অসংখ্য সফল ছবির এই নির্মাতা।

সোহানুর রহমান সোহান হলেন দেশের সফলতম নির্মাতাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি শিবলি সাদিকের সহকারী হিসেবে চলচ্চিত্রজীবন শুরু করেন ৭০ দশকের শেষের দিকে। পরবর্তীতে তিনি শহীদুল হক খানের ‘কলমিলতা’ (১৯৮১), এজে মিন্টুর ‘অশান্তি’ (১৯৮৬) ও শিবলি সাদিকের ‘ভেজা চোখ’ (১৯৮৮) চলচ্চিত্রে সহকারী হিসেবে কাজ করেন। একক ও প্রধান পরিচালক হিসেবে তার প্রথম চলচ্চিত্র ‘বিশ্বাস অবিশ্বাস’ মুক্তি পায় ১৯৮৮ সালে। তিনি মূলত প্রেম-বিরহ ঘরানার মূলধারার চলচ্চিত্র পরিচালনায় পারঙ্গম ছিলেন। তার পরিচালিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হলো ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ (১৯৯৩), ‘স্বজন’ (১৯৯৬), ‘আমার ঘর আমার বেহেশত’, ‘অনন্ত ভালবাসা’ (১৯৯৯) প্রভৃতি। তার নির্মিত সিনেমার সংখ্যা ২৫টি।

চলচ্চিত্র নির্মাণের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ও ব্যক্তিগত উদ্যোগেও চলচ্চিত্র নির্মাণ ও অভিনয়ের শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন।

আইএ/ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩





আরো খবর: