শিরোনাম ::
পেকুয়ায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ জনকে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী
সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ১২:৫৬ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঠেকাতে ভারতে ১৪ মেসেজিং অ্যাপ নিষিদ্ধ

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: মঙ্গলবার, ২ মে, ২০২৩
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঠেকাতে ভারতে ১৪ মেসেজিং অ্যাপ নিষিদ্ধ


নয়াদিল্লি, ০১ মে – ভারতে ১৪টি মোবাইল চ্যাটিং অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সন্ত্রাসীরা মোবাইলে চ্যাটিং অ্যাপের দ্বারা তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে এমন অভিযোগে নিষিদ্ধ করা হয় অ্যাপগুলো।

সংবাদমাধ্যম এএনআই সূত্রে জানা গেছে, পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদীরা জম্মু ও কাশ্মীরে তথ্য প্রেরণের জন্য এই অ্যাপ ব্যবহার করছিল।

নিষিদ্ধ ১৪টি অ্যাপ:
ক্রিপভিসার, এনিগমা, সেফসইউস, উইক্রেম, মেডিয়াফায়ার, ব্রিয়ার, বিচ্যাট, ন্যান্ডবক্স, কনিয়ন, ইমু, ইলিমেন্ট, সেকেন্ড লাইন, জাঙ্গি ও থ্রিমা। সোমবার এনডিটিভি এই খবর জানিয়েছে।

এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে এই পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। যেসব অ্যাপ জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি এবং ভারতীয় আইন অমান্য করছিল তাদের তালিকা করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠায় গোয়েন্দা সংস্থা। পরে মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অ্যাপগুলো নিষিদ্ধ করার অনুরোধ করে। ভারতীয় তথ্য প্রযুক্তি আইন-২০০০ এর ৬৯এ ধারায় অ্যাপগুলো নিষিদ্ধ করা হয়।

সংবাদমাধ্যম এএনআই সূত্রে জানা যায়, এই ব্যাপারে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থার জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেছেন, গোয়েন্দা সংস্থা জানতে পারে অ্যাপগুলো ব্যবহার করে জম্মু ও কাম্মীর উপত্যকায় সন্ত্রাসী প্রচারণা চালানো হচ্ছিল।

গোয়েন্দা সংস্থার এক কর্মকর্তা এএনআইকে জানিয়েছে, গোয়েন্দা সংস্থা জঙ্গিরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগে এবং জঙ্গি সংগঠনের পৃষ্ঠপোষকদের (ওজিডব্লিউ) ব্যবহৃত মাধ্যমগুলো নজরদারিতে রেখেছিল। একটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে দেখা যায়, মোবাইল অ্যাপটি ভারতের প্রতিনিধিত্ব করে না এবং অ্যাপটিতে কী ধরনের কার্যক্রম চলছিল তা জানা খুব কঠিন ছিল।

সূত্র: যুগান্তর
আইএ/ ০১ মে ২০২৩





আরো খবর: