শিরোনাম ::
পেকুয়ায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ জনকে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ১০:০৩ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

বাংলাদেশ ইস্যুতে ফুঁসলেন মিঠুন, দিলেন কড়া হুঁশিয়ারি

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪


কলকাতা, ২২ ডিসেম্বর – সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যুকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এর মধ্যেই ভারতীয় মিডিয়া বাংলাদেশকে নিয়ে একের পর এক মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে।

যে কারণে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ভারতজুড়েও এক ধরণের ভুল বার্তা ছড়াচ্ছে। সেখানকার সাধারণ মানুষ তো বটেই তারকারাও বাংলাদেশে কথিত সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে কথা বলেছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা ও বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী।

বেশ কয়েকদিন ধরেই পশ্চিমবঙ্গে চলছে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান। সেই কার্যক্রমে অংশ নিয়েই বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে বক্তব্য রাখলেন তিনি।

মিঠুন বলেন, ‘বাংলাদেশ নিয়ে আমাদের আবেগ, অনুভূতি রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের অনেকেরই মনে সেটা আছে। কিন্তু বাংলাদেশ এরকম হয়ে যাবে, আমরা কোনো দিন ভাবিনি। আবেগের জায়গা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় খুব কষ্ট পেয়েছি।’

তবে বাংলাদেশে থেকে পশ্চিমবঙ্গে মমতার কংগ্রেসকে শিক্ষা নিতেও বলেছেন মিঠুন। অভিনেতার কথায়, ‘বাংলাদেশকে দেখে আমাদের শিখতে হবে। বিশেষ করে বাংলাকে শিখতে হবে। যদি আমরা সবাই মিলে একত্রিত হয়ে না লড়ি, তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার, নিশ্চিত।’

প্রসঙ্গত, বিগত দিনে কলকাতায় বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের কার্যকলাপ বেড়েছে। যে কারণে বাংলাদেশকে দেখে মমতার প্রশাসনকে শিক্ষা নিতে বলেছেন এই বিজেপি নেতা।

কারণ পশ্চিমবঙ্গে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ বৃদ্ধির জন্যে স্থানীয় প্রশাসনকেই দায়ী করেছেন তিনি। সরাসরি মূখ্যমন্ত্রী মমতার নাম না নিয়েও মিঠুন বলেন, ‘সন্ত্রাসসবাদী কার্যকলাপ এখানে অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে। শুধু আমাদের খারাপ লাগে, পশ্চিমবঙ্গ ইতোমধ্যেই নিচের দিকে নামছে। এগুলোর জন্য প্রশাসন দায়ী। তবে ভালো খবর এটাই যে জঙ্গিরা ধরা পড়েছে।’

আইএ/ ২২ ডিসেম্বর ২০২৪



আরো খবর: