শিরোনাম ::
কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী পেকুয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু উখিয়ার শিক্ষক ইকবাল হত্যার ঘটনায় আটক-১ “নদী ভাঙ্গন ঠেকাও,কোনাখালী বাসীকে বাঁচাও” কক্সবাজারে তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে জেপিটিটিসি’র হাউসকিপিং-প্লাম্বিং ট্রেনিংয়ের উদ্বোধন উখিয়ার সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে অনিয়ম-দুর্নীতি! ঈদগাঁওতে বাসের ধাক্কায় ইজিবাইক যাত্রী নিহত সৌদি আরবে গ্যাস বিস্ফোরণে রামুর দুই যুবকের মৃত্যু, স্বজনদের আহাজারি
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২১ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পেকুয়ায় সাপের কামড়ে অটোরিকশা চালকের মৃত্যু

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

পেকুয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি::

কক্সবাজারের পেকুয়ায় বিষাক্ত সাপড়ের কামড়ে ব্যাটারীচালিত অটোরিকশা (স্থানীয়দের ভাষায় টমটম গাড়ি) চালকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। রবিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার টইটং ইউনিয়নের কইড়া পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মুহাম্মদ রুবেল (৩৩)। তিনি ওই এলাকার নুরুল আলমের পূত্র। পেশায় তিনি অটোরিকশা চালক ছিলেন।

স্থানীয়রা জানান, রবিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে নিজ বাড়ির উঠানে রুবেলকে পায়ের আঙ্গুলে সাপে কামড় দেয়। বিষের যন্ত্রনায় সে ছটফট করতে থাকে। এসময় তাকে স্বজনরা পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকরা রুবেলকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে। সোমবার ভোর পাঁচটার দিকে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রুবেল। রুবেল একজন বিদেশ ফেরত প্রবাসি। দুবছর আগে সৌদি আরব থেকে দেশে আসেন। তিন সন্তানের জনক রুবেল অটোরিকশা চালিয়ে সংসার চালান।

নিহতের স্ত্রী শাহজান বেগম বলেন, রাতে রুবেলের মোবাইলে কল আসে। তখন রাত আনুনানিক ১টা। বাচ্চাদের ঘুমের অসুবিধা হবে ভেবে সে ঘরের বাহিরে উঠানে গিয়ে কথা বলেন। বিদেশ যাওয়ার জন্য ভিসা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিদেশে থাকা এক বন্ধুর সঙ্গে কথা বলছিল। কথা শেষ করে ঘরে ঢুকার সময় দরজার পাশে সাপে পায়ে কামড় দেয়। আমরা তাকে দ্রুত পেকুয়া সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।
পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মুজিবুর রহমান বলেন, রাত আড়াইটার দিকে সাপেকাটা একজন রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। যখন হাসপাতালে আনা হয় তখন তার অবস্থা খুবই খারাপ। তাৎক্ষনিক হাসপাতালে না এনে ওজা বৈদ্যর কাছে গিয়ে সময় নষ্ট করে ফেলেছে। রোগীকে চমেক হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।

###


আরো খবর: