শিরোনাম ::
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মঞ্জু ও সম্পাদক ফুয়াদ রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নিয়ে ভোলায় জিয়া মঞ্চের লিফলেট বিতরণ  আবারও গণমাধ্যমের সহযোগিতা চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দুই সপ্তাহের জন্য মুম্বাই যাচ্ছেন শাকিব চকরিয়ায় ফিল্মিস্টাইলে গাড়িতে তুলে প্রবাসিকে অপহরণের চেষ্টা- মারধর, পথচারীকে গাড়ি চাপা মেঘনায় বাল্কহেড-স্পিডবোট সংঘর্ষে নিহত অন্তত ২, একাধিক নিখোঁজ লন্ডনে সস্ত্রীক মির্জা আব্বাস, জানালেন কবে দেশে ফিরবেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে আবার অবসরের ঘোষণা তামিমের লন্ডনে যাওয়ার সময় চিত্রনায়িকা নিপুণ আটক ঢাকায় পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাথে দেশে বিদেশে সম্পাদক নজরুল মিন্টোর সাক্ষাৎ
শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৩৭ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পাহাড় কাটার দায়ে আ’লীগ নেতাসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: বুধবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালীতে দেড় কোটি ঘনফুট পাহাড় কাটার ঘটনায় উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও জেলা পরিষদের সদস্য মাহমুদুল করিম মাদুসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) রাতে পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলাম বাদী হয়ে কক্সবাজার সদর থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

এ মামলায় আলোচিত শীর্ষ পাহাড়খেকো ও ১৩ মামলার আসামি ওবায়দুল করিমকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। এজাহারভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন জেলা পরিষদের সদস্য মাহমুদুল করিমের বড় ভাই মামুন, ছনখোলার জাহাঙ্গীর আলম, তোতকখালীর জোসেফ, তোতকখালীর সাবেক ইউপি মেম্বার তাজমহল ও কায়েস সিকদার, দক্ষিণ খুনিয়া পালংয়ের নুরুল কবির বাবুল, ঘোনারপাড়ার লুৎফর রহমান ও সোনা আলী, পরানিয়া পাড়ার কাজল ও মনিরুল ইসলাম, খুরুশকুল লামাজিপাড়ার নাছির উদ্দিন, উত্তর পরানিয়াপাড়ার মো. সোহেল, তোতকখালীর সিরাজ ও শাহজাহান, নয়াপাড়ার হারুন, ডিকপাড়ার মোস্তাক আহমদ ও নুরুল আমিন। আসামিরা সবাই ডাম্প ট্রাকের মালিক ও বালু ব্যবসায়ী।

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতা মাহমুদুল করিম মাদু বলেন, সামাজিকভাবে হেয় করার জন্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ পরিবেশ আইনের মামলায় তাঁকে আসামি করা হয়েছে। বিষয়টি তিনি আইনগতভাবে মোকাবিলা করবেন বলে তিনি জানান।

মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের তাজমহলের ঘোনা, ঘোনারপাড়া, ছনখোলা ও পশ্চিম পাড়া এলাকায় ওবায়দুল করিমের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ চক্র এক বছর ধরে আনুমানিক ১০ একর আয়তনের সরকারি একাধিক পাহাড় কেটে ডাম্প ট্রাক ভর্তি করে দেড় কোটি ঘনফুট বালু ও মাটি বিক্রির অভিযোগ আনা হয়।

মামলা দায়ের করার বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলার বাদী ও পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, মামলাটি পরিবেশ অধিদপ্তর তদন্ত করবে। তদন্তে যাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যাবে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।


আরো খবর: