বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পাকিস্তানে ৬ নভেম্বর নির্বাচন করতে সিইসিকে চিঠি প্রেসিডেন্ট আলভির

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
পাকিস্তানে ৬ নভেম্বর নির্বাচন করতে সিইসিকে চিঠি প্রেসিডেন্ট আলভির


ইসলামবাদ, ১৪ সেপ্টেম্বর – রাজনৈতিক অস্থিরতায় টালমাটাল পাকিস্তানে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। নির্বাচনের তারিখ নিয়ে অনেকটা মুখোমুখি অবস্থানে দেশটির প্রেসিডেন্ট ড. আরিফ আলভি ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এমন অবস্থায় জাতীয় নির্বাচনের তারিখ নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে পরামর্শ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট। তিনি জানিয়েছে ৬ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।

পাকিস্তানে নির্বাচন নিয়ে অনেকদিন ধরেই চলছে অচলাবস্থা। সংবিধান অনুযায়ী নভেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও কমিশন জানিয়েছে জনশুমারির কাজ শেষ না হওয়ায় এখন নির্বাচন আয়োজন সম্ভব নয়। তবে প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি চান নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন হোক।

গতকাল বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিকান্দার রাজাকে দেওয়া এক চিঠিতে ৬ নভেম্বর নির্বাচন আয়োজনের কথা বলেছেন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, `সংবিধানের ৪৮(৫) ধারা অনুযায়ী তার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার এখতিয়ার রয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত।

তিনি আরও বলেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফের পরামর্শে ৯ আগস্ট সংসদ ভেঙে দেন তিনি। সে অনুযায়ী ৬ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিতি হওয়া উচিত।

এর আগেও নির্বাচনের তারিখ বৈঠকে বসার আহ্বান জানিয়ে সিইসিকে চিঠি পাঠিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট। তবে সিইসি বৈঠকের ব্যাপারে অস্বীকৃতি জানান। তিনি দাবি করেছেন, ইলেকশন অ্যাক্ট ২০১৭ এর ৫৭ নং ধারা অনুযায়ী, নির্বাচনের তারিখ ঠিক করার এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের রয়েছে।

পাকিস্তনের সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট আর কমিশন যদি আলাদা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে, তবে সেটি মিমাংসা করবে সুপ্রিম কোর্ট। ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন নিয়ে ইতিমধ্যে সুপ্রিম কোর্টে মামলা চলছে।

সূত্র: আমাদের সময়
আইএ/ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩





আরো খবর: