শিরোনাম ::
প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন ফের হাসপাতালে ছুটলেন সাইফ, এবারও সঙ্গে নেই কারিনা কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নতুন চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার উখিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি সদস্য গ্রেফতার টেকনাফ থেকে ইয়াবার চালান নিয়ে ফেরার পথে উখিয়ার যুবক গ্রেফতার উখিয়ার রোহিঙ্গা পরিদর্শনে অস্ট্রেলিয়া হাইকমিশনারের ৫ সদস্য প্রতিনিধি উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যুবকের মৃত্যু চকরিয়ায় মিজান হত্যা মামলা দুই উপজেলা চেয়ারম্যানকে দুই দিনের রিমান্ডে চকরিয়ায় অবৈধ তিনটি ইট ভাটা ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

নোয়াখালীতে থানা ঘেরাও চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ মিছিল

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫


নোয়াখালী, ১২ ফেব্রুয়ারি – নোয়াখালী হাতিয়ায় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সমর্থক গোষ্ঠী কর্তৃক থানা ঘেরাও চেষ্টার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্র-জনতা।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টায় হাতিয়া দ্বীপ সরকারী কলেজ মাঠ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে এসে একটি সংক্ষিপ্ত সভায় মিলিত হয়।

এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হাতিয়া প্রতিনিধি মো. ইউসুফ বলেন, হাতিয়ার প্রশাসন এবং হাতিয়ার পুলিশ জনগণের পক্ষে রয়েছে। কিন্তু কিছু ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সন্ত্রাসী আজকে কিছু মহিলাকে সামনে এগিয়ে দিয়ে থানা ঘেরাও করার চেষ্টা করেছিল। আমরা হাতিয়া প্রশাসনকে একটি মেসেজ দিতে চাই, যারা এসকল অপরাধের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে দ্রুত আইনের আওতাই নিয়ে আসবেন। হাতিয়ার ছাত্র জনতা আপনাদের পাশে রয়েছে।

মিছিলে হাতিয়ার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে শত শত ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করে। এ সময় তারা ছাত্র-পুলিশ ভাই ভাই সন্ত্রাসীদের ঠাই নাই, পুলিশ জনতা ভাই ভাই চাঁদাবাজদের ঠাই নাই, হান্নান ভাইয়ের হাতিয়ায় সন্ত্রাসীদের ঠাই নাই, আওয়ামী লীগের দালালেরা হুশিয়ার সাবধান সহ নানান স্লোগান দিতে থাকে।

উল্লেখ্য, জাহাজমারা ইউনিয়নের ৩ জন জেলেকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেধে বেধড়ক পিটিয়ে ডাকাত স্বীকারোক্তি আদায় করে থানায় সোপর্দ করে। যা ছিল রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও উদ্দেশ্যমূলক। পরে থানায় সোপর্দ করা তিনজনকে তাদের স্বজনদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়। প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের জন্য জাহাজমারা ফাঁড়ি থানার ইনচার্জকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিস্টের দোসররা উস্কানি দিয়ে কিছু মহিলাকে থানার সামনে জড়ো করে এবং থানা আক্রমণের চেষ্টা করে। পুলিশ তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করে দিলে তারা আবার থানার দিকে এগোতে শুরু করে। পরে নৌবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

 



আরো খবর: