শিরোনাম ::
ঘুমধুম সীমান্তে ইয়াবা নিয়ে বাংলাদেশি-রোহিঙ্গাসহ ৪ মাদক চোরাকারবারি আটক মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলি এসে পড়ল টেকনাফের বসতঘরের আঙিনায় মাদকের টাকার জন্য মা’কে খুন: হত্যাকারী নিজেই ধরা দিয়েছে পুলিশের হাতে পলাতক পুলিশ সদস্যদের বেতন বন্ধ, হচ্ছে মামলা রাজনীতি করার অধিকার হারিয়েছে আ.লীগ গলায় ফাঁস দিয়ে ২ সন্তানের জননীর আত্মহত্যা পেকুয়ায় মহেশখালীতে মদ ভেবে কেমিক্যাল খেয়ে মাদক নির্মূল কমিটি সদস্যের মৃত্যু সেন্টমার্টিনকে বাঁচাতে বিধিনিষেধ দেওয়া হয়েছে : উপদেষ্টা টেকনাফে অভিযানে উদ্ধার তাজা রকেট হিট কানাডায় স্ত্রী ও সন্তানকে রেখেই তথ্য গোপন করে বিয়ের পিড়িতে কক্সবাজারের নুর!
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:১৭ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

নাইক্ষ্যংছড়িতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে করোনার ভ্যাকসিন নিচ্ছেন সাধারণ মানুষ

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ভিভিন্ন স্থানে করোনার ভ্যাকসিন পেয়ে জনগণ আনন্দিত।

২৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি আদেশ অনুমতিক্রমে দেশে প্রায় ১কোটি করোনা ভ্যাকসিন জনগণকে প্রদান করা হবে।

নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন স্হানে যেমন সদর ইউনিয়নে তাংরা বিছামারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে,আছার তলী আমতলীর মাঠে, আছার তলী প্রাইমারী স্কুলে,ঘুমধুমের বড়বিল স্কুলে,পাত্রা ঝিরি স্কুলে দোছড়ি ক্রোক্ষং স্কুলে,পাইন ছড়ি স্কুলে এবং বাইশারী ইউনিয়নপরিষদে অন্যান্য বিভিন্ন স্কুলে প্রায় ১৭টি স্হানে এ কার্যক্রম করা হয়।

নানান ধরনের মহলের গুজবকে প্রত্যাখ্যান জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভ্যাকসিন নিচ্ছেন কোথাও কোনো অপ্রীতিকর কার্যকলাপ ঘটে নেই।

সকাল সাড়ে ১০ থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেসহ বিভিন্ন স্হানে ছুটে গেলেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সালমা ফেরদৌস।

জানা যায়, কোভিট ১৯ ভ্যাক্সিনের প্রথম ডোজের মেয়াদ শেষ হতে যাচ্ছে ২৬ ফেব্রুয়ারী।

এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা ফেরদৌস এবং নাইক্ষ্যংছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ডা: জেড এম.সেলিম নেতৃত্ব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মীদের ভ্রাম্যমান ভ্যাক্সিন টিম গঠন করে প্রতিটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের নেতৃত্বে স্বাস্থ্য কর্মী নিয়ে প্রতিটি ঘরে ঘরে গিয়ে এলাকায় যারা এখনো কোভিট ১৯ ভ্যাক্সিন নেন নাই তাদেরকে ভ্যাক্সিনের প্রথম ডোজ দিয়ে দিচ্ছেন।

এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সালমা ফেরদৌস বলেন, আমি চাই না নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার মানুষরা যাতে কোভিট ১৯ ভ্যাক্সিন না দেওয়ার কারণে সরকারী সেবা থেকে বঞ্চিত হোক। এজন্য সরকারী নিদের্শনা অনুযারী কেউ যাতে ভ্যাক্সিন ছাড়া না থাকে সেই লক্ষ্য এ আমি স্বাস্থ্য কর্মীদের নিয়ে এলাকায় ভ্রাম্যমান ভ্যাক্সিন টিম গঠন করে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য যারা এখনো ভ্যাক্সিন নে নাই তাদের কে ঘরে ঘরে গিয়ে ভ্যাক্সিন দিয়েছি।

যেহেতু ২৬ ফেব্রুয়ারী শেষ হচ্ছে কোভিট ১৯ ভ্যাক্সিনের ১ম ডোজের মেয়াদ। এর পর থেকে ইচ্ছে করলেও মিলবে না এ প্রথম ডোজ।


আরো খবর: