শিরোনাম ::
রামু প্রেস ক্লাবের জরুরী সভায় সাংগঠনিক সম্পাদকসহ ৫ জন বহিস্কার চকরিয়ায় গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স উদ্বোধন চকরিয়ায় বন্যহাতির আক্রমণে কাঠুরিয়া নিহত, রাতে জঙ্গল থেকে মরদেহ উদ্ধার টেকনাফে মুক্তিপণে ছাড়া পেল অপহৃত দুইজন অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ট্রলারসহ ১১ বাংলাদেশি জেলেকে তুলে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি ৩০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা, আটক যুবক কারাগারে উখিয়া-টেকনাফের চালের কার্ড অন্য জেলায় হস্তান্তরের পায়তারা, ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী ফিলিস্তিনে ইসরাইলের গণহত্যা ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিল পাসের প্রতিবাদে রামুতে বিক্ষোভ মিছিল চকরিয়া সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারিদের কর্মবিরতি, চকরিয়ার মানিকপুরে সড়ক বনায়নের বিপুল গাছ কেটে লুটে নিয়ে যাচ্ছে দুবৃর্ত্তরা
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৫৩ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

তুরস্ক-সিরিয়ায় ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ১৯ হাজার ৩৩২

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
তুরস্ক-সিরিয়ায় ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ১৯ হাজার ৩৩২

তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ১৯ হাজার ছাড়িয়েছে। আহত হয়েছেন ৭০ হাজারের বেশি মানুষ।

বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে আলজাজিরার লাইভ আপডেট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন এলাকা থেকে এখন পর্যন্ত ১৯ হাজার ৩৩২ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে তুরস্কের ১৬ হাজার ১৭০ এবং সিরিয়ায় ৩ হাজার ১৬২ জন।

ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে এখনও বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছেন। তাদের উদ্ধারে অংশ নিয়েছেন হাজার হাজার উদ্ধারকর্মী। তবে, বৃষ্টি ও তুষারপাতের কারণে উদ্ধার তৎপরতায় বেগ পেতে হচ্ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্মকর্তাদের ধারণা, নিহতের সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে। ২ কোটি ৩০ লাখ মানুষের ওপর এর প্রভাব পড়তে পারে।

এদিকে ভূমিকম্পে বহু মানুষ তাদের ঘর-বাড়ি হারিয়েছেন। এখন পর্যন্ত শুধু তুরস্কেই ৬ হাজার ৪০০ ভবন ধ্বংসের খবর পাওয়া গেছে।

ভয়াবহ এই দুর্ঘটনার পর বিভিন্ন দেশ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। ইতোমধ্যে কাতার সরকার ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০ হাজার ভ্রাম্যমাণ ঘরসহ ত্রাণসামগ্রী, পর্যাপ্ত পরিমাণ তাঁবু ও শীতবস্ত্রও পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে।

এর আগে, স্থানীয় সময় সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোরের দিকে সিরিয়া এবং তুরস্কে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর কিছুক্ষণ পর ফের ৬ দশমিক ৭ মাত্রার আরও একটি ভূমিকম্প এবং পরে আরও অনেকগুলো আফটারশক হয়।

উল্লেখ্য, ১৯৩৯ সালে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পে তুরস্কের পূর্ব এরজিনকান প্রদেশে ৩৩ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল। এরপর ১৯৯৯ সালে দেশটির ডুজসে অঞ্চলে ৭ দশমিক ৪ মাত্রার ভূমিকম্পে ১৭ হাজারের বেশি মানুষ মারা যায়।

সূত্র: আরটিভি নিউজ


আরো খবর: