শিরোনাম ::
পেকুয়ায় ফসলি জমিতে মাটি কাটার দায়ে তিনজনকে কারাদন্ড পেকুয়ায় ইক্বরা স্পোর্টস কার্নিভাল সম্পন্ন কনসার্টে শব্দ দূষণ, জরিমানা গুনতে হবে দিলজিতকে আবারও এস আলম গ্রুপের জমি নিলামে তুলেছে জনতা ব্যাংক বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরু ২০ জানুয়ারি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহায়তা ডব্লিউএফপি বাংলাদেশে মানবিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে চার জেলায় নতুন এসপি – DesheBideshe বাদাম চাষি থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট, পেয়েছেন শান্তিতে নোবেল পঞ্চগড়ে আবারও ১০ ডিগ্রির নিচে নামল তাপমাত্রা ভিডাব্লিউবি কার্ডধারীদের টিপসই জালিয়াতি, জুন মাসের চাল ডিসেম্বরও বিতরণ না করে হরিলুট নৌকার চেয়ারম্যানের
সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৯ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

ডেসটিনির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দিলো পরিবেশ অধিদপ্তর

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: সোমবার, ৭ নভেম্বর, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :

অনুমতি ছাড়া কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পাঁচতারকা হোটেল নির্মাণের মামলায় ডেসটিনির পরিচালকসহ চার প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর।

রোববার (৭ নভেম্বর) চট্টগ্রাম পরিবেশ আদালতে এ অভিযোগপত্র জমা দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মাহবুবুল ইসলাম।

অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কোম্পানি অ্যান্ড কো-অপারেটিভের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান কনফিগার ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের পরিচালক প্রকৌশলী তৈয়বুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহজাহান, ‘বেস্ট ওয়েস্টার্ন ডেসটিনি বিচ হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট’ প্রজেক্ট ম্যানেজার প্রকৌশলী সুশান্ত কুমার দাস ও প্রজেক্ট প্রকৌশলী মাজাহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তিনি আদালতে সুপারিশ করেছেন।

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে সৈকতের পাশে ২০০৬ সালে কনফিগার ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেড পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই ‘বেস্ট ওয়েস্টার্ন ডেসটিনি বীচ হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট’ নামে একটি নয়তলা ও আরেকটি চারতলা ভবন নির্মাণ করে।

২০১২ সালে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট অনুমোদনহীন ভবনের নির্মাণকাজ বন্ধের আদেশ দেন। একই সঙ্গে আদালত পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়াই ভবন নির্মাণে জড়িত পরিচালকসহ চার প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। আদালতের নির্দেশনা মেনে ভবনের নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেয় স্থানীয় প্রশাসন। এখনও তা বন্ধ রয়েছে।

এরপর ওই বছরের ১৪ জুন পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন বাদী হয়ে চার প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।


আরো খবর: