শিরোনাম ::
টেকনাফ স্থলবন্দর পরিদর্শনে নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন ৭১ জাতি শুধু একটা পতাকা পেয়েছে, নাগরিক স্বাধীনতা পায়নি ঘুমধুমে স্থল বন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে: ঘুমধুমে নৌ উপদেষ্টা আবারো রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ, নারী-শিশুসহ আটক ৩৩ আগে বিচার তারপর অন্য কাজ-কক্সবাজারে জামায়াত আমীর ডা. শফিকুর রহমান ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে এক্সপ্রেসওয়েতে অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালালেই মামলা সেন্টমার্টিন ইউপি চেয়ারম্যান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ইয়াবাসহ আটক গাজীপুরে সমাবেশের ডাক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তামিম ইকবালকে বিসিবির বিদায়ী সংবর্ধনা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর: বিশ্লেষকদের দৃষ্টিভঙ্গি
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:০১ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

ঘুমধুমে স্থল বন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে: ঘুমধুমে নৌ উপদেষ্টা

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক::

নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত সড়ক ও স্থল বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করেছেন নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১ টার দিকে ঘুমধুম সীমান্ত সড়ক ও স্থল বন্দরের সম্ভাব্য জায়গা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন ড.এম. সাখাওয়াত হোসেন।

তিনি বলেন, সীমান্ত সড়ক দেখেছি। স্থল বন্দর নির্মাণের জায়গা দেখেছি।এটি নিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে। ভবিষ্যতের দিকে নজর রেখে দেখব, সেখানে একটা স্থল বন্দর করা যায় কি না। কারণ, আগামীতে মিয়ানমারে যাই থাকুক না কেন, আমাদের সঙ্গে রাখাইন রাজ্যের একটা সম্পর্ক আগে ছিল, এখনো আছে এবং থাকবে। রোহিঙ্গারা যেহেতু ওই এলাকার। কাজেই ওটাও দেখব, ভবিষ্যতের জন্য একটা পরিকল্পনা করে রাখব, যাতে সীমান্ত সড়ক লাগোয়া একটা স্থল বন্দর করা যায়।

তিনি আরো বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সাথে নৌ পথের চেয়ে স্থল পথ সুবিধাজনক। সেহেতু ঘুমধুমের এশিয়ান ট্রান্সরোডটি দু’দেশের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য সহজ। টেকনাফে আমাদের একটা বন্দর আছে মিয়ানমারের সঙ্গে, সে জায়গাটি দেখব, আপনারা জানেন মিয়ানমারের সাথে বাণিজ্য ঘাটতি কেনো হয়েছিল। ওখানে কিছু আমদানী হয়। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের ঘটনায় বাণিজ্য পণ্য আমদানি কিছুটা হ্রাস পেয়েছিল, সেগুলো পরিস্থিতি সাপেক্ষে স্বাভাবিকতায় ফিরে আসবে। একই সঙ্গে ঘুমধুমে স্থল বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গায় স্থল বন্দর নির্মাণ বাস্তবায়নে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, যেটা আরাকান বা রাখাইনের সঙ্গে আমাদের সহজ ল্যান্ড কানেকশন। যেহেতু সেখানে রোহিঙ্গারা ওই এলাকার। কাজেই ওটাও দেখব, ভবিষ্যতের জন্য প্ল্যান করে রাখব, যাতে ওখানে একটা পোর্ট করা যায়।
টেকনাফ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, টেকনাফ বন্দরটা আমরা স্থলবন্দর বলি, আসলে এটা স্থলবন্দর না। এটা হয়তো নৌবন্দরে পরিণত হবে অথবা আন্তর্জাতিক কোনো বিষয় থাকলে দেখা যাবে, এটা চিপিএ’র (চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি) অধীনে হতে পারে।

এ সময় বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) মানজারুল মান্নান,
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আবদুল্লাহ ইয়ামিন, কক্সবাজার ৩৪ বিজিবি’র অধিনায়ক লে:কর্ণেল মো.ফারুক হোসেন খান সহ প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টরা সাথে ছিলেন।


আরো খবর: