ক্রিমি স্যুপ, পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট, দুগ্ধজাত খাবার এবং অতিরিক্ত লাল মাংস হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দিতে পারে। আবার উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার বা তেল, মাখন কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে।
কম ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খেলে বিপাক কমাতে পারে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজমের কারণ হতে পারে।
আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার অন্যান্য কারণগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে ডিহাইড্রেশন। শীতের সময় তৃষ্ণা কম অনুভব করার কারণে শীতকালে এই সমস্যা আরও বাড়ে। জেনে নিন কোন কোন খাবার খেলে হতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য।
প্রক্রিয়াজাত শস্য এবং তাদের পণ্য যেমন সাদা চাল, সাদা পাস্তা এবং সাদা রুটি পুরো শস্যের তুলনায় কম ফাইবার ধারণ করে। এগুলো খেলে ভুগতে পারেন কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায়।
দুগ্ধজাত পণ্য কারোর কারোর ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে। যারা গরুর দুধে পাওয়া প্রোটিনের প্রতি সংবেদনশীল, তাদের ক্ষেত্রে এই প্রভাব সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।
লাল মাংসে সাধারণত চর্বি বেশি থাকে এবং ফাইবার কম থাকে। এটি এমন একটি পুষ্টির সমন্বয় যা কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। ডায়েটে ফাইবার-সমৃদ্ধ খাবারের পরিবর্তে লাল মাংসকে বেশি প্রাধান্য দিলে এই ঝুঁকি আরও বাড়তে পারে।
ভাজা এবং ফাস্ট ফুডে ফাইবার কম এবং চর্বি ও লবণ বেশি থাকে। এই বৈশিষ্ট্যগুলো হজমকে ধীর করে দিতে পারে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে।
গ্লুটেন বা গম খাওয়ার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। বিশেষ করে যাদের আইবিএস আছে, তাদের এই ঝুঁকি বেশি।
আইএ