কক্সবাজারের চারটি সংসদীয় আসনে ৫৫৬টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এসব ভোটকেন্দ্রের ৯০ শতাংশই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসাবে চিহ্নিত করেছে প্রশাসন।
এ জেলায় চারটি সংসদীয় আসনে দলীয় ও স্বতন্ত্র মিলে ২৬ জন প্রার্থী রয়েছেন। যেখানে কক্সবাজার-১ আসনে ৭ জন, কক্সবাজার-২ আসনে ৬ জন, কক্সবাজার-৩ আসনে ৬ জন ও কক্সবাজার-৪ আসনে ৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের তথ্যমতে, কক্সবাজার জেলার চার সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ১৬ লক্ষ ৫০ হাজার ৯৬০ জন। তন্মধ্যে, পুরুষ ভোটার ৮ লক্ষ ৭৩ হাজার ৪৮০ জন এবং মহিলা ভোটার ৭ লক্ষ ৭৭ হাজার ৪৭৮ জন। হিজড়া ভোটার রয়েছে জেলার মধ্যে টেকনাফে মাত্র ২ জন।
চারটি আসনে ১১ হাজার ৯৭ জন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রিসাইডিং অফিসার ৫৫৬ জন, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ৩ হাজার ৫০৫ জন এবং পুলিং কর্মকর্তা ৭ হাজার ১০ জন। নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ১২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এছাড়াও রয়েছেন ৯ জন সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা। ৫৫৬টি ভোটকেন্দ্রে বুথের সংখ্যা ৩ হাজার ৫০৫টি।
কক্সবাজার জেলায় ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা হলেন, কক্সবাজার-১ আসনের চকরিয়া উপজেলায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহিদ হোসাইন, পেকুয়া উপজেলায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা সাত্তার, কক্সবাজার-২ আসনের কুতুবদিয়া উপজেলায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাঈদীন নাহী, মহেশখালী উপজেলায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সোয়েব উদ্দীন খান, কক্সবাজার-৩ আসনের কক্সবাজার সদর উপজেলায় কক্সবাজারের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট