শিরোনাম ::
বিশ্বের দুই বৃহত্তম বন্দর পরিচালনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে বড় বিনিয়োগে আগ্রহী নায়করাজ রাজ্জাকের ৮৩তম জন্মদিন আজ পাঠ্যবইয়ে হাসিনা ও আ.লীগের নাম বাদ দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস উখিয়া ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজের বার্ষিক সাহিত্য, ক্রীড়া,সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও পুরুস্কার বিতরণ সম্পন্ন বিএনপি আরেকটি ১/১১ চাইছে দুই পর্বে ইজতেমা করবেন জুবায়েরপন্থীরা নিজের কথা ও সুরে সিনেমার গানে কণ্ঠ দিলেন মোশাররফ ইন্টারনেটের ওপর বর্ধিত শুল্ক প্রত্যাহারের বিষয়ে উপদেষ্টা নাহিদের পোস্ট শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে নতুন তথ্য দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:২২ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

এআইয়ের দায়িত্বশীল ব্যবহারের আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৪


ঢাকা, ০৪ নভেম্বর – নিরাপত্তা ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) দায়িত্বশীল ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন দেশগুলোকে সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলার জন্য জ্ঞান ও দক্ষতা বিনিময়ের আহ্বান জানান।

সোমবার (৪ নভেম্বর) কুয়েত সিটিতে ‘আন্তর্জাতিক কাউন্টার-টেরোরিজম কো-অপারেশন এবং বিল্ডিং এজাইল বর্ডার সিকিউরিটি মেকানিজম শক্তিশালীকরণ’ শীর্ষক উচ্চস্তরের সম্মেলনের মন্ত্রী পর্যায়ের অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার সময় তিনি এ আহ্বান জানান।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আজকের আন্তঃসংযুক্ত বিশ্বে প্রতিটি সমাজ নিরাপদ না হওয়া পর্যন্ত কোনো সমাজই সত্যিকারের নিরাপদ নয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বর্তমানে আজ থেকে শুরু হওয়া দুদিনব্যাপী উচ্চ পর্যায়ের এ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

এআই ব্যবহারের বিষয়ে তিনি বলেন, এআইকে মানবাধিকারকে সম্মান করতে হবে এবং স্থানীয় প্রেক্ষাপটের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।

উপদেষ্টা সন্ত্রাস দমনে বহুপাক্ষিকতার সারমর্মের ওপর জোর দিয়ে উল্লেখ করেন যে, প্রকৃত নিরাপত্তা তখনই অর্জিত হয় যখন প্রতিটি সমাজকে সুরক্ষিত করা হয়।

সম্মেলনটি দুশানবে প্রক্রিয়ার চতুর্থ পুনরাবৃত্তিকে চিহ্নিত করে, যা মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সন্ত্রাস দমন এবং সীমান্ত নিরাপত্তার বিষয়ে সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০১৮ সালে শুরু করা একটি উদ্যোগ।

এই সম্মেলনটি প্রথমবারের মতো মধ্য এশিয়ার বাইরে দুশানবে প্রক্রিয়ার পরিধি ও প্রভাব বিস্তৃত করায় এবং জাতিসংঘের বৈশ্বিক সন্ত্রাসবিরোধী কৌশলের বাস্তবায়ন জোরদার করার প্রচেষ্টার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ায় এটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

সূত্র: জাগো নিউজ
আইএ/ ০৪ নভেম্বর ২০২৪



আরো খবর: