শিরোনাম ::
পেকুয়ায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ জনকে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

উখিয়ায় পৌনে ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ ‘লুঙ্গি বাবুইয়া’ গ্রেপ্তার

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ১২ জুন, ২০২২

উখিয়ায় মায়ানমার নিয়ে আসা ১ লাখ ৬০ হাজার পিস ইয়াবাসহ বাবু ভাই গ্রুপের প্রধান ‘লুঙ্গি বাবুইয়া’ ও তার ৪ সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

গতকাল শনিবার (১১ জুন) সকাল সোয়া ১১টায় কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কের অস্থায়ী চেকপোস্ট থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- টেকনাফ থানার উনচিপ্রাং গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে মো. মানিক (২৬), উখিয়া থানার পালংখালী গ্রামের মৃত ফরিদুল আলমের ছেলে শহীদুল ইসলাম (২০), টেকনাফের লম্বাবিল এলাকার মৃত সুলতান আহমেদের ছেলে মো. শাহ আলম (৪৪), একই থানার চাকমারখুল গ্রামের নুর আহম্মদের ছেলে মো. জোবায়ের (২০) ও মো. ইউনুছের ছেলে মোহাম্মদ শাহ (২১)।

র‌্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে গতকাল শনিবার সকালে কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কে অস্থায়ী চেকপোস্ট স্থাপন করে গাড়ি তল্লাশি শুরু করে। এসময় একটি টমটম তল্লাশি করে বাবু ভাই গ্রুপের প্রধান ‘লুঙ্গি বাবুইয়া’ ও তার ৪ সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের সাথে থাকা একটি প্লাষ্টিকের বস্তার ভিতর থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার ইয়াবার আনুমানিক মূল্য ৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

র‌্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নুরুল আবছার বলেন, ‘বাবুইয়া গ্রুপ অত্যন্ত চতুরতার সাথে নাফ নদীতে মাছ ধরার ছলে লুঙ্গি ও মাছ ধরার জালে বিশেষ কায়দায় ইয়াবা ফিট করে স্থানীয় কিশোর এবং রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করে দিনের পর দিন ইয়াবা ট্যাবলেট মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে পাচার করে আসছিল। মূলত এই বাবুইয়া গ্রুপ ইয়াবার ব্যবসা করে ব্যাপক অর্থবিত্তের মালিক হওয়ায় তারা খুব সহজেই তাদেরকে উদাহরণ হিসেবে উপস্থাপন করে যুবসমাজ তথা শিশু-কিশোরদেরও অবৈধ অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে এই জঘন্য ব্যবসায় নিয়ে আসছে। ইয়াবা পাচারের জন্য তারা সবসময়ই শিশু-কিশোরদের ব্যবহার করতো। বাবুইয়া গ্রুপ মায়ানমার সীমান্তে ইয়াবা পাচারের অন্যতম বড় সিন্ডিকেট। গ্রেপ্তারদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরো খবর: