শিরোনাম ::
পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী পেকুয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু উখিয়ার শিক্ষক ইকবাল হত্যার ঘটনায় আটক-১ “নদী ভাঙ্গন ঠেকাও,কোনাখালী বাসীকে বাঁচাও”
রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ০৫:১৯ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

ইয়াবা বিক্রির টাকা নিতে উড়োজাহাজে ঢাকায় আসেন তারা

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শুক্রবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে বাহকের মাধ্যমে রাজধানীতে ইয়াবা আসার পর বিক্রির জন্য ছড়িয়ে দিতেন এক নারী। ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত এ চক্রের তিন হোতাসহ সন্দেহভাজন ছয়জনকে আটক করা হয়েছে।
গত বুধবার রাত থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ঐ ছয়জনকে আটক করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর (ডিএনসি)। এ অভিযান পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত ডিএনসির ঢাকা মহানগর উত্তরের সহকারী পরিচালক মো. মেহেদী হাসান।

আটক ব্যক্তিরা হলেন- ইব্রাহিম (২৮), ইয়াকুব (২৯), শামসুর আলম (৩০), তানভির মাহমুদ (৪৭), রবিন (৩২) ও জবা আক্তার (২৭)। এদের মধ্যে ইব্রাহিম, ইয়াকুব ও শামসুরের বাড়ি টেকনাফে। ইয়াবার চালান ঢাকায় পাঠানোর পর বিক্রির টাকা নিতে উড়োজাহাজে আসেন তারা।

মেহেদী হাসান বলেন, প্রথমে তানভির ও রবিনকে রাজধানীর ভাটারা থেকে ৮০০ ইয়াবাসহ আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তারা টেকনাফে ইয়াবা কারবার চক্রের সঙ্গে জড়িত তিনজনের নাম উল্লেখ করেন। তারা ঢাকায় অবস্থান করছেন বলে জানান।

জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর কাফরুল থানার পূর্ব শেওড়াপাড়ায় অভিযান চালিয়ে ইব্রাহিম, ইয়াকুব, শামসুর ও জবাকে আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে ৪০ হাজার ইয়াবা জব্দ করা হয়। ঐ চালান বুধবার রাতে টেকনাফ থেকে ঢাকায় এসেছে।

বাহকের মাধ্যমে টেকনাফ থেকে ইব্রাহিম, ইয়াকুব ও শামসুর ঢাকায় ইয়াবার চালান পাঠাতেন জানান মেহেদী হাসান। তিনি বলেন, তারা টেকনাফের শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী। প্রতিটি চালানে বাহককে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা দেওয়া হতো। পরে তারা ইয়াবা বিক্রির টাকা নিতে উড়োজাহাজে ঢাকায় আসতেন।

এদিকে জবা তার বাসা থেকে চক্রের অন্য সদস্যের হাতে বিক্রির জন্য ইয়াবা তুলে দিতেন বলে জানান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ঐ কর্মকর্তা।

তিনি বলেন, পূর্ব শেওড়াপাড়ায় জবার নামে তিনটি বাসা ভাড়া নেওয়া আছে। সেখানে মাদকের চালান আসে। বাসাগুলো দামি আসবাবে সাজানো। দেখলে মনেই হবে না মাদক ব্যবসায়ী। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে বলে জানান তিনি।


আরো খবর: