শিরোনাম ::
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ নিয়ে যা বললো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শিক্ষার্থীসহ সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান আনন্দ, উত্তেজনা নিয়ে গাজার উত্তরাঞ্চলে ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা জামিন পেলেন পরীমণি – DesheBideshe সীমান্তে বাংলাদেশিকে কুপিয়ে হত্যা করলো ভারতীয়রা ‘মেয়েদের মন’ কিনতে পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ২০ টাকায়! বাইডেনের আটকে দেয়া ২ হাজার পাউন্ডের বোমাগুলো ইসরায়েলকে দেয়ার নির্দেশ ট্রাম্পের সোমবার আত্মসমর্পণ করবেন পরীমণি – DesheBideshe ইভিএম মেশিনে ত্রুটি রয়েছে – DesheBideshe ভোটার হালনাগাদে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদে জনসাধারণের ভোগান্তি দূর করতে ও রোহিঙ্গা ভোটার হওয়া ঠেকাতে জামী চৌধুরীর হেল্প সেন্টার
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:০২ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

ইভিএম মেশিনে ত্রুটি রয়েছে – DesheBideshe

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫


ঢাকা, ২৬ জানুয়ারি – নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে নিম্নমানের ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের অভিযানে ইসির কেনা সেই ইভিএম মেশিনে ত্রুটি ধরা পড়েছে। ফলে সামনে যেখানে যেখানে ইভিএম সংরক্ষণ আছে সেখানে অভিযান পরিচালনা করা হবে বলে জানায় দুদক।

রোববার(২৬ জানুয়ারি) ইসি ভবনে দুদকের উপ-পরিচালক নুর আলম সিদ্দিকী অভিযান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

দুদক কর্মকর্তা বলেন, ২০২৮ সালে ইসি দেড় লাখ ইভিএম মেশিন ক্রয় করেন। এই মেশিনের মধ্যে ১ লাখ ৫০০ মেশিন ব্যবহারের অনুপযোগী হিসেবে অভিযোগ করা হয় আমাদের কাছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি। আমরা দেখেছি ইভিএমগুলো ইসি তিন জায়গায় সংরক্ষণ করে রেখেছে। ইসি, বিএমটিএফ (বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি লিমিটেড ) ও ইসির ১০টি আঞ্চলিক কার্যালয়ে। মেশিনগুলো থেকে কিছু র‌্যানডমলি যাচাই করি। প্রতি তিনটি মেশিনের একটিতে ত্রুটিপূর্ণ পেয়েছি। কিছু মেশিনের যান্ত্রিক ত্রুটি ও কিছু অচল পেয়েছি। ইসি ৬১৮টি ইভিএম সংরক্ষণ করেছে। এছাড়া বিএমসটিএফ ৮৬ হাজার এবং ইসির ১০টি আঞ্চলিক অফিসে ৬২ হাজার ইভিএম সংরক্ষণ করছে। অভিযান কালে নিম্নমানের মেশিন ক্রয় করার ক্ষেত্রে কিছু রেকর্ড সংরক্ষণ করেছি। বাকি রেকর্ডগলোও সংরক্ষণ করবো। আরও তথ্য যাচাই করে। অভিযান সামনে আরও পরিচালনা করা হবে। অভিযান পরিচালনার ক্ষেত্রে ইসি আমাদের সবধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। ইভিএম ক্রয় সংক্রান্ত সব রেকর্ডগুলো যাচাই করবো। আমাদের ফাইন্ডিংস হলো রেকর্ডপত্র সংরক্ষণ করেছি। বাকি ইভিএমগুলো যাচাই করবে দুদক। রেকর্ডও সংরক্ষণ করছি।

প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি ২ লাখ ৩৪ হাজার ৩৭৩ টাকা দরে মোট দেড় লাখ ইভিএম সেট ক্রয় করা হয়। ২০১৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর একনেক সভায় অনুমোদন পায় প্রকল্পটি। ২০২৪ সালের জুনে প্রকল্পের কাজ শেষ হলেও এখনও তা ইসিকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি।

নির্বাচন ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের লক্ষ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার প্রকল্প নেওয়া হয়। প্রকল্পের মোট প্রাক্কলিত ব্যয় ৩ হাজার ৮২৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।



আরো খবর: