শিরোনাম ::
পেকুয়ায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ জনকে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০১:৪৪ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

সতর্ক হতে হবে শিশুর আয়রন স্বল্পতায়

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
সতর্ক হতে হবে শিশুর আয়রন স্বল্পতায়




লৌহ বা আয়রন একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান। মাতৃজরায়ুতে শিশুর বিকাশ, শিশুর প্রথম দুই বছরে দৈহিক ও মানসিক বিকাশ-বৃদ্ধি আয়রনের ঘাটতিতে বাধাগ্রস্ত হয়। আবার বয়ঃসন্ধিকালের শিশু যদি আয়রনের ঘাটতিজনিত অসুখে ভোগে তবে তার পড়াশোনা ও মেধাশক্তি–সামর্থ্যও ক্ষুণ্ন হবে। তাই এদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।

মাতৃজরায়ুতে গর্ভস্থ শিশু গর্ভফুলের মাধ্যমে আয়রন গ্রহণ করে থাকে। এ আয়রনের ৮০ শতাংশ গর্ভধারণের প্রথম তিন মাসে দরকার হয়। সে কারণে যেসব নবজাতক পূর্ণ গর্ভকালের আগে ভূমিষ্ঠ হয়, তাদের মধ্যে আয়রন তুলনামূলক কম থাকে। ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর এর প্রধান জোগানটা আসে তাকে দেয়া খাদ্য-পুষ্টির মাধ্যমে। নবজাতকের আয়রনের উৎস হচ্ছে মাতৃদুগ্ধ। তাই শিশু জন্মের পরপরই মায়ের দুধ পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা।

শিশুর জন্য আয়রন কেন জরুরি?

আয়রন রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরিতে বড় ভূমিকা রাখে। এ হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে সারা শরীরে অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করে। এটি শরীরের পেশীতে অক্সিজেন জমা রাখে এবং পরবর্তীতে কোষের জন্য নির্ধারিত কার্যক্রম গতিশীল রাখতে সাহায্য করে। বাড়ন্ত শিশুর স্নায়ুবিক ও মানসিক বিকাশের জন্যও আয়রন জরুরি। শিশুর শরীরে প্রয়োজনের তুলনায় আয়রন কম থাকলে আয়রনের ঘাটতিজনিত রোগ দেখা দেয়। আয়রনের ঘাটতির ফলে মূলত যে রোগগুলো হয় তার মধ্যে রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া প্রধান। আয়রনের অভাবজনিত কারণে যে রক্তশূন্যতা হয় তাকে আয়রন ডেফিসিয়েন্সি অ্যানিমিয়া বলা হয়।

আয়রনের অভাবে ঝুঁকিতে যারা

যেসব শিশু নির্ধারিত সময়ের আগেই জন্মগ্রহণ করে অথবা কম ওজন নিয়ে জন্মায়।

এক বছর বয়সের আগেই শিশুকে গরু বা ছাগলের দুধ পান করালে।









আরো খবর: