শিরোনাম ::
রোহিঙ্গা তরুণদের ‘ইয়ুথ মুভমেন্ট ফর আরাকান’ এ স্বদেশ ফেরার আকুতি বাংলাদেশের তরুণদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কাজ করতে আগ্রহী বিশ্বব্যাংক চকরিয়ায় মহাসড়কে গাড়ির ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই যুবক নিহত চকরিয়া পেকুয়ার প্রবাসি রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতকল্পে হেল্পডেক্স চালু সাগরে মাছ ধরতে গিয়ে ২৩ দিন ধরে নিখোঁজ চকরিয়ার সাহারবিলের জেলে কমল সেন নায়িকা পরীমণির প্রথম স্বামী নিহত: যা জানালো পুলিশ ডেঙ্গু কেড়ে নিলো আরও ১০ জনের প্রাণ ক্ষমতার ভারসাম্য, একজন দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয় ঘুমধুম সীমান্তে ইয়াবা নিয়ে বাংলাদেশি-রোহিঙ্গাসহ ৪ মাদক চোরাকারবারি আটক মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলি এসে পড়ল টেকনাফের বসতঘরের আঙিনায়
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৪০ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এবার গতি আসবে, আশা বাংলাদেশের

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০২২

মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো সহিংসতাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক গণহত্যার স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ। ঢাকা আশা করছে, যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমারের ওপর বেশি পরিমাণে চাপ দেবে। আর এতে করে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে গতি পাবে।

আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

ড. মোমেন বলেন, ‘আমেরিকার মতো শক্তিশালী দেশ, আমাদের বন্ধুপ্রতীম দেশের সেক্রেটারি অব স্টেট (মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী) অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর সহিংসতাকে গণহত্যার স্বীকৃতির ঘোষণা দিয়েছে। আমরা এটাকে স্বাগত জানাই। দেরিতে হলেও এটাকে আমরা স্বাগত জানাই। এটা ভালো সংবাদ।’

রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সহিংসতাকে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন। সোমবার ওই সিদ্ধান্তেরই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এর মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এই প্রথম রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সহিংসতাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে স্বীকৃতি দিল।

আর এর ফলে বাংলাদেশের অবস্থান আরও শক্ত হয়েছে বলে মনে করছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এটা দেওয়ার ফলে আমাদের অবস্থান আরও শক্ত হয়েছে। এর ফলে আইসিজেতে যে কেইস (মামলা) চলছে এটা আরও শক্তিশালী হতে পারে। গণহত্যার বিষয়টি যেহেতু তারা স্বীকার করেছে, আমার বিশ্বাস বড় দেশ হিসেবে তারা যদি পুশ করে বা প্রেশার (চাপ) দেয়, প্রত্যাবাসনে একটা সমাধান আসবে।’

আমার মনে হয়, তারা অনেক বেশি চাপ প্রয়োগ করবে মিয়ানমার সরকারকে। এতে করে তারা (মিয়ানমার) লোকগুলোকে দেশে ফেরত নেবে। আমার ধারণা তারা (যুক্তরাষ্ট্র) এ ব্যাপারে আরও সজাগ হবেন, যাতে মিয়ানমার থেকে বিতাড়িদের প্রত্যাবাসন হয়,’ বক্তব্যে যোগ করেন মোমেন।


আরো খবর: