শিরোনাম ::
ঘুষ-বাণিজ্য সিআইডি’তে, দাবিকৃত টাকা মাত্র একলাখ : কাঙ্ক্ষিত টাকা না পেয়ে হয়রানির অভিযোগ শামছু’র বিরুদ্ধে! ড. ইউনূসের ‘মেগাফোন কূটনীতিতে’ অস্বস্তিতে ভারত গাজায় গভীর রাতে তাঁবু ক্যাম্পে হামলা, নিহত ৪০ জাতিসংঘের ৭৯তম অধিবেশন শুরু, রাশিয়ার নেতৃত্বে লাভরভ বাংলাদেশ ভ্রমণে সতর্কতা শিথিল করলো যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয়দের দাবী না মানলে প্রতিরোধ করবে জনগণ- ক্যাম্পের শিক্ষক আন্দোলনে জামী চৌধুরী ব্রিটিশ রাজবধূ ক্যানসারমুক্ত উখিয়ায় ককটেল মৌলভীর সাম্রাজ্যে বনবিভাগের থাবা, ৫ একর বনভূমি দখলমুক্ত আছাদুজ্জামান মিয়াকে নেয়া হলো আদালতে ভারতকে বাংলাদেশে পরিণত করার ষড়যন্ত্র চলছে
শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:২৬ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় কেন্দ্রে নেয়ার সক্ষমতা নেই: প্রতিমন্ত্রী

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩
রোহিঙ্গাদের আশ্রয় কেন্দ্রে নেয়ার সক্ষমতা নেই: প্রতিমন্ত্রী




দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় মোখাকে কেন্দ্র করে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে বসবাস করা ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়ার সক্ষমতা সরকারের নেই।

শনিবার (১৩ মে) মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ঘূর্ণিঝড় মোখা সংক্রান্ত ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির বাস্তবায়ন বোর্ডের জরুরি সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গাদের জন্য শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়ের নেতৃত্বে সাড়ে চার হাজার স্বেচ্ছাসেবী কাজ করছেন। সেখানে যেহেতু পাহাড়ের ওপর জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা নেই। কিন্তু বৃষ্টিপাতের কারণে ভূমিধস হতে পারে। এই আশঙ্কা মাথায় রেখে স্বেচ্ছাসেবীদের প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, যেহেতু রোহিঙ্গাদের সংখ্যা ১২ লাখ সেহেতু তাদের সরিয়ে নিয়ে কোনো আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা আমাদের নেই।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, শুক্রবার রাত থেকেই কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলায় বিপদাপন্ন জনগণকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনা শুরু হয়েছে। সবচেয়ে বিপদের সম্মুখীন সেন্টমার্টিন দ্বীপে অবস্থানরত মানুষের নিরাপত্তায় শুক্রবারই সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। সেখানে অবস্থানরত আনুমানিক ৮৫০০ মানুষকে সর্বোচ্চ জলোচ্ছ্বাস মাত্রার ওপরে সুপার সাইক্লোন মোকাবিলায় সক্ষম ৩৭টি অবকাঠামোয় নিরাপদ আশ্রয়ে নেয়া হয়েছে। অতিবৃষ্টিতে পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে থাকা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও বান্দরবানের সংশ্লিষ্ট স্থানসমূহেও প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।

এদিকে ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে কক্সবাজার উপকূলে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।









আরো খবর: