শিরোনাম ::
পেকুয়ায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ জনকে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী
সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ০২:২৬ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

মণিপুরে আবার সহিংসতা, নিহত ৩

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শনিবার, ৫ আগস্ট, ২০২৩
মণিপুরে আবার সহিংসতা, নিহত ৩


নয়াদিল্লি, ০৫ আগস্ট – ভারতের মণিপুরের বিষ্ণুপুর জেলায় নতুন করে সহিংসতা শুরু হয়েছে। এই ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহতরা কোয়াক্তা এলাকার মেইতি সম্প্রদায়ের বলে জানা গেছে। কুকি সম্প্রদায়েরও বেশ কয়েকটি বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।

স্থানীয় সময় শুক্রবার গভীর রাতে কুকি সম্প্রদায় এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে বিষ্ণুপুর জেলার কোয়াকতা এলাকায় ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে। বিষ্ণুপুর পুলিশ জানিয়েছে, মেইতি সম্প্রদায়ের তিনজন নিহত হয়েছে এবং কুকি সম্প্রদায়ের বেশ কয়েকটি বাড়িতে আগুন দেয়া হয়েছে।

গুলিতে মণিপুরের এক কমান্ডো মাথায় আঘাত পেয়েছেন। তাকে বিষ্ণুপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকায় আধাসামরিক বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। নতুন করে সহিংসতার ঘটনার পর বিষ্ণুপুরে পরিস্থিতি বেশ থমথমে অবস্থায় আছে।

পুলিশ বরাত দিয়ে ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাফার জোন পেরিয়ে মেইতেই এলাকায় কয়েকজন মানুষ এসে তাদের ওপর গুলি চালায়। কেন্দ্রীয় বাহিনী দ্বারা সুরক্ষিত বাফার জোনটি বিষ্ণুপুর জেলার কোয়াকতা এলাকা থেকে ২ কিলোমিটারেরও দূরে তৈরি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার মণিপুরের বিষ্ণুপুর জেলায় সশস্ত্র বাহিনী এবং মেইতি সম্প্রদায়ের বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষে ১৭ জন আহত হওয়ার দুই দিন পর এই ঘটনা ঘটল। সশস্ত্র বাহিনী এবং মণিপুর পুলিশ জেলার কাংভাই এবং ফুগাকচাও এলাকায় বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে।

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যে প্রায় তিন মাস আগে জাতিগত সহিংসতা শুরু হয়েছিল। তখন থেকে ১৬০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছে এবং শতাধিক আহত হয়েছে। মেইতি সম্প্রদায়ের তফসিলি উপজাতি (এসটি) মর্যাদার দাবির প্রতিবাদে পার্বত্য জেলাগুলোতে একটি ‘উপজাতি সংহতি মার্চ’ সংগঠিত হওয়ার পর ৩ মে সহিংসতা শুরু হয়।

সূত্র: বাংলাদেশ জার্নাল
আইএ/ ০৫ আগস্ট ২০২৩





আরো খবর: