শিরোনাম ::
পেকুয়ায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ জনকে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী
রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ০৬:০৮ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে ৫৭ পাড়াবাসীর মাঝে আশার আলো জ্বালিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩

রিমন পালিত,বান্দরবান প্রতিনিধি::

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বান্দরবানের দুর্গম রোয়াংছড়ি উপজেলার ক্যপ্লাং পাড়ায় ৫৭ পরিবারের মাঝে আশার আলো জ্বালিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ।

বান্দরবানে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট কেএনএফ’র সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর এলাকায় ফিরে আসা ৫৭ পরিবারকে বিনামূল্যে চিকিৎসা ও খাদ্য সহায়তা দিয়েছে সেনাবাহিনী।

সোমবার দুপুরে রোয়াংছড়ি উপজেলা সদর থেকে ১৩ কিলোমিটার দূরে দুর্গম ক্যপ্লাং পাড়ায় বান্দরবান সদর জোনের সেনা সদস্যরা এই সহায়তা দিয়েছে।

এ সময় সেনাবাহিনীর সদর জোনের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহমুদুল হাসান পিএসসি ,উপ-অধিনায়ক মেজর এস এম মাহমুদুল হাসান, শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সদস্য ও বম সোশ্যাল কাউন্সিলের সভাপতি লালজার বম, সেনাবাহিনীর চিকিৎসা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন আসাদুল ইসলাম, রোয়াংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল কালামসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ওই পাড়ার ৯৭ পরিবারের মধ্যে ৫৭ পরিবার আজ ফিরে এসেছে। এরা বিভিন্ন জায়গায় এতদিন পালিয়ে ছিল। কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট কেএনএফ’র সন্ত্রাসী তৎপরতার কারণে ওই পারাসহ আশেপাশের ১০টিরও বেশি পাড়া থেকে তিন শতাধিক পরিবার সীমান্ত এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় পালিয়ে যায়। দীর্ঘ আট মাস পর পালিয়ে যাওয়া ওই পরিবারগুলো এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় পাড়ায় ফিরতে শুরু করেছে। সেনাবাহিনীর সদর জোনের অধিনায়ক জানিয়েছেন ফিরে আসা পরিবারগুলোকে চিকিৎসা সহায়তা, শিশুদের শিক্ষা সামগ্রী, খাদ্য সহায়তাসহ নানা সহায়তা দেয়া হবে। সে সাথে এলাকায় নিরাপত্তাও দিবে সেনাবাহিনী।

সম্প্রতি শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সাথে কেএনএফ’র সরাসরি বৈঠকের পর তিনটি বিষয়ে সমঝোতা হওয়ায় পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হয়ে আসে।


আরো খবর: