শিরোনাম ::
শিল্পী সংঘের নেতাদের প্রশ্ন ছুড়ে দায়িত্ব ছাড়তে বললেন বাঁধন হতাহতের সংখ্যা জানতে হাসপাতাল ও কবরস্থানে চিঠি দেবে ট্রাইব্যুনাল চলমান পোলিও টিকা কর্মসূচির মধ্যেই হামলা গাজায়, একদিনে নিহত ২৭ শেখ মুজিবের ছবিতে মন্তব্য করায় ৪ মাসের জেল, পড়াশোনা বন্ধ ২২৩ কিলোমিটার গতিতে আছড়ে পড়ল সুপার টাইফুন ‘ইয়াগি’ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যেসব বিষয়ে মতবিনিময় হলো প্রধান উপদেষ্টার পশ্চিমতীরে মার্কিন নারীকে গুলি করে মারল ইসরায়েলি সেনারা, ব্লিংকেনের নিন্দা সরকারি পুরস্কার ফেরত দেওয়ার হিড়িক কলকাতার শিল্পীদের মণিপুরে ভয়াবহ সংঘাত, বন্দুকযুদ্ধ-ড্রোন-রকেট হামলায় নিহত ৫ এরশাদের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা বললেন সালমান শাহ’র মা
সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৩ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের ডেথ রেফারেন্স সুপ্রিমকোর্টে!

ডেস্ক নিউজ
আপডেট: মঙ্গলবার, ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় আসামি প্রদীপ কুমার দাশ ও লিয়াকত আলীর মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স সুপ্রিমকোর্টে এসে পৌঁছেছে। কক্সবাজারের বিচারিক আদালত থেকে হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখায় পাঠানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সুপ্রিমকোর্টের মুখপাত্র ও বিশেষ কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুর রহমান বাসস’কে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এর আগে ৩১ জানুয়ারি সিনহা হত্যা মামলায় কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালত পুলিশের বরখাস্তকৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও পরিদর্শক লিয়াকত আলীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়ে রায় দেন। এছাড়া ছয় আসামি সাবেক এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাগর দেব, রুবেল শর্মা, পুলিশের সোর্স নুরুল আমিন, নিজাম উদ্দিন ও আয়াজ উদ্দীনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।

এছাড়া এপিবিএনের এসআই শাহজাহান আলী, কনস্টেবল মো. রাজীব ও মো. আব্দুল্লাহ, কনস্টেবল সাফানুল করিম, কামাল হোসেন, লিটন মিয়া ও আব্দুল্লাহ আল মামুনকে খালাস দেন আদালত।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফের বাহারছড়া চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে খুন হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান। গত শনিবার ৫ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজার কারাগার থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত প্রদীপ কুমার দাশ ও মো. লিয়াকত আলীকে বিশেষ ব্যবস্থায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের কনডেম সেলে রাখা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ফৌজদারি মামলায় বিচারিক আদালত যখন আসামিদের মৃত্যুদণ্ড দেন তখন ওই দণ্ড কার্যকরের জন্য হাইকোর্টের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। বিচারিক আদালত ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা মোতাবেক মামলার সব নথি হাইকোর্টে পাঠিয়ে দেন। যা ডেথ রেফারেন্স নামে পরিচিত। ওই নথি আসার পর হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট মামলার পেপারবুক প্রস্তুত করে। পেপারবুক প্রস্তুত হলে মামলাটি শুনানির জন্য প্রস্তুত হয়েছে বলে ধরে নেয়া হয়। পেপারবুক প্রস্তুত হওয়ার পর ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিল শুনানির জন্য প্রধান বিচারপতি হাইকোর্টে বেঞ্চ নির্ধারণ করে দেন। যমুনা টিভি অনলাইন


আরো খবর: