শিরোনাম ::
উখিয়ায় সাংবাদিকদের নিয়ে ডিএসকে এর নারী ও শিশু সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা প্রক্টরকে লাঞ্ছিত ও ধর্ম অবমাননার অভিযোগে চবির ১২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার আয়নাঘরও আন্তর্জাতিকভাবে নথিভুক্ত হবে – DesheBideshe পেকুয়ায় স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর ধর্ষণ মামলা! বদি এখন কাশিমপুরে, দ্বিতীয় দফায়ও আনা গেল না চট্টগ্রামে ট্রাম্প-পুতিনের ফোনালাপ, রাশিয়া বলছে ইউরোপের সময় শেষ রামুতে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত ৩ বহু নারীর সঙ্গে সম্পর্ক, কতজনের মন ভেঙেছিলেন অক্ষয়? আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জেমসের কনসার্ট, সবার জন্য উন্মুক্ত কাফনের কাপড় পরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন নিয়োগ স্থগিত হওয়া প্রাথমিকের শিক্ষকরা
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:২৮ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পার্বত্য শান্তি চুক্তি বিশ্বে একটি অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৩

ঢাকা, ০২ ডিসেম্বর – পার্বত্য শান্তি চুক্তি শান্তিপূর্ণভাবে বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিশ্বে একটি অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

শনিবার (২ ডিসেম্বর) পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের ২৬ বছরপূর্তি উপলক্ষে শুক্রবার দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘পার্বত্য জেলাগুলোর আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও এ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর সরকার কর্তৃক গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক জাতীয় কমিটি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে এক ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এর ফলে পার্বত্য জেলাসমূহে দীর্ঘদিনের সংঘাতের অবসান ঘটে; সূচিত হয় শান্তির পথচলা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ উদ্যোগ শান্তিপূর্ণভাবে বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিশ্বে একটি অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, বান্দরবান এবং খাগড়াছড়ি নৈসর্গিক সৌন্দর্যের অপার আধার। যুগ যুগ ধরে পাহাড়ে বসবাসরত বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর বর্ণিল জীবনাচার, ভাষা, কৃষ্টি ও সংস্কৃতি এ অঞ্চলকে বিশেষভাবে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করেছে।’

রাষ্ট্রপতি পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের ২৬ বছরপূর্তি উপলক্ষে পার্বত্য এলাকার সকল অধিবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, ‘প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় অঞ্চল। শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় এ অঞ্চলের উন্নয়নে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ গঠিত হয়েছে। ফলে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের আর্থসামাজিক, অবকাঠামো ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হচ্ছে। পার্বত্য জেলাসমূহের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে টেকসই ও বেগবান করতে আমি দলমত নির্বিশেষে সংশ্লিষ্ট সকলকে আরও নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।’

রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির ধারাবাহিকতায় পার্বত্য অঞ্চল উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে এগিয়ে যাবে।

সূত্র: কালবেলা

 


আরো খবর: