শিরোনাম ::
পেকুয়ায় দুই হাজার একর জমিতে লবণ চাষ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা উখিয়ায় কৃষকদলের সমাবেশে প্রান্তিক কৃষকদের মূল্যায়ন করার দাবী মহেশখালীতে পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আলোচিত জিয়াসহ আটক-২ চকরিয়ায় সাবেক এমপি জাফর সাঈদিসহ আওয়ামী লীগের ২৮৭ জনের বিরুদ্ধে থানায় নতুন মামলা চকরিয়ায় যাত্রীবাহী বাস থেকে ৪০ কেজি গাঁজা উদ্ধার, মাদক বিক্রেতা গ্রেফতার উখিয়ার মেরিন ড্রাইভে মোটর সাইকেল দূর্ঘটনায় অস্টেলিয়ান নাগরিক নিহত বান্দরবানে যক্ষা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে শিক্ষকদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা মিয়ানমার থেকে বিপুল ইয়াবা ও অস্ত্র-গুলি আনার সময় জব্দ,এক ডাকাত আটক মহেশখালীতে যুবলীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ১০ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিদেশী অস্ত্র-গুলিসহ ৩ রোহিঙ্গা গ্রেপ্তার
সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৪০ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পাকিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়নি, ভিপিএনের জন্যই ধীরগতি

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪

[ad_1]

ইসলামাবাদ, ১৯ আগস্ট – বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে টানা কয়েকদিন বন্ধ ছিল ইন্টারনেট। পরে চালু হলেও গতি ছিল অত্যন্ত ধীর। এর জন্য তখন ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ভিপিএনের ব্যবহার বেড়ে যাওয়াকে দায়ী করেছিলেন তৎকালীন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এবার ঠিক একই ধরনের কথা শোনা যাচ্ছে পাকিস্তানেও।পাকিস্তানে কয়েকদিন ধরে ইন্টারনেটে চরম ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও সেগুলো ব্যবহার করতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছে মানুষজন। এ কারণে ভিপিএন ব্যবহারে ঝুঁকছেন অনেকে। আর এই বিষয়টিকেই ইন্টারনেটে ধীরগতির জন্য দায়ী করেছেন দেশটির তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী শাজা ফাতিমা খাজা।রোববার (১৮ আগস্ট) ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়নি বা ইচ্ছা করে গতিও কমিয়ে দেওয়া হয়নি। ভিপিএন ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার কারণেই ইন্টারনেটের গতি কমে গেছে।ফাতিমা খাজার দাবি, সরকার নির্দিষ্ট কিছু অ্যাপ ব্লক করে দিলে মানুষজন ভিপিএন ব্যবহার করতে শুরু করে। এটি স্থানীয় ইন্টারনেট সার্ভিসগুলোকে বাইপাস করে এবং গতি ধীর করে দেয়। ভিপিএন ব্যবহার করলে মোবাইল ইন্টারনেটের গতিও কমে যায় বলে দাবি করেছেন তিনি।প্রতিমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন, এই সমস্যা সমাধান করতে এবং পাকিস্তানে ইন্টারনেট সেবা উন্নত করতে কাজ করছে সরকার।জিও নিউজের খবর অনুসারে, পাকিস্তান ইন্টারনেট সম্পর্কিত সমস্যাগুলো একটি ফায়ারওয়াল বাস্তবায়নের সঙ্গে সম্পর্কিত। এটি ট্রাফিক নিরীক্ষণ ও ফিল্টার করার জন্য কোনো দেশের প্রধান ইন্টারনেট গেটওয়েতে ইনস্টল করা হয়।এই ফায়ারওয়াল ব্যবহার করে সরকার যেকোনো ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর বিষয়বস্তু (কন্টেন্ট) নিয়ন্ত্রণ বা ব্লক করতে পারে। কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের আপত্তিকর বিষয়বস্তুর উৎস খুঁজে বের করারও ক্ষমতা রয়েছে এই প্রযুক্তির।উল্লেখ্য যে, পাকিস্তানের টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (পিটিএ) দেশব্যাপী ভিপিএন ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে একটি নতুন নীতি চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।চলতি বছর পাকিস্তানে ভিপিএনের ব্যবহার বেড়েছে বহুগুণ। মূলত নির্বাচনের আগে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স ব্লক করা হলে দেশটিতে ভিপিএনের ব্যবহার বেড়ে যায়।টপ১০ভিপিএনের তথ্যমতে, এক্স ব্লক করার দুদিন পরে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে ভিপিএনের চাহিদা একলাফে ১৩১ শতাংশ বাড়তে দেখা গিয়েছিল।সূত্র: জাগো নিউজআইএ/ ১৯ আগস্ট ২০২৪

[ad_2]


আরো খবর: