শিরোনাম ::
থানা থেকে পালানো ওসিকে গ্রেফতারে রেড অ্যালার্ট জারি পেকুয়ায় ২০ বছর গাড়ি চলাচল নেই রব্বত আলী পাড়া সড়কে! যে সংস্কারের পরিকল্পনা আছে সেটুকু এগিয়ে নিয়ে আমরা বিদায় নেব দেশে প্রথমবার ৫ জনের শরীরে রিওভাইরাস শনাক্ত রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে এক বছরে ৪৯ খুন! শতাধিক পণ্য ও সেবায় শুল্ক-কর বাড়িয়ে অধ্যাদেশ কক্সবাজার সৈকতে কাউন্সিলর হত্যার ঘটনায় আরেক কাউন্সিলর আটক রামুতে আইএফআইসি ব্যাংকের উদ্যোগে শীতার্তদের কম্বল বিতরণ রামুতে ভোক্তা অধিকারে জনসচেতনতায় কাউন্সিল অব কনজিউমার রাইটস এর মতবিনিময় সভা চকরিয়ায় মৎস্য অধিদপ্তরের উদোগে নৌযান মালিক ও সারেং দের নিয়ে প্রশিক্ষন কর্মশালা
শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:১৯ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

পর্যটকের ২৫০টি ছবি তুলে ৮০০ টাকা দাবি, ফটোগ্রাফার আটক

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ১৭ জুলাই, ২০২২

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে পর্যটক হয়রানির অভিযোগে মো. ইউনুস নামের ফটোগ্রাফারকে আটক করা ট্যুরিস্ট পুলিশ।

রবিবার (১৭ জুলাই) সকালে সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্ট থেকে তাকে আটক করা হয়। ইউনুসের ফটোগ্রাফ পোশাক নম্বর ৫৯২।

ভুক্তভোগী পর্যটক মো. সিফাত মাহমুদ বলেন, আমার স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে সুগন্ধা সৈকতে যাই। ওখানে এক ক্যামেরাম্যান অনেক অনুরোধ করে ছবি তোলার জন্য। এরপর আমরা কয়েকটা ছবি তুলি। কথা ছিল সব মিলে ৩০/৪০টা ছবি আমরা নেবো। কিন্তু সে ২৫০টি ছবি তোলে এবং বিল করে ৮০০ টাকা। যখন আমি অতিরিক্ত ছবি নিতে অস্বীকৃতি জানাই তখন ওই ফটোগ্রাফার হুমকি দিতে শুরু করে। তখন আমি বাধ্য হয়ে টাকা দিয়ে চলে আসি। পরে এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজার ট্যুরিস্ট জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজাউল করিম।

তিনি বলেন, শনিবার (১৬ জুলাই) আমাদের সরকারি নাম্বারের হোয়াটসঅ্যাপে একজন ভুক্তভোগী ফটোগ্রাফার কর্তৃক হয়রানির একটি অভিযোগ পাঠান। সঙ্গে সঙ্গে ট্যুরিস্ট পুলিশের একটি টিমকে অভিযুক্ত ফটোগ্রাফারকে জার্সি নম্বর অনুযায়ী খুঁজে বের করতে পাঠাই। সারাদিন তাকে খুঁজে পাওয়া না গেলেও রবিবার সকালে তাকে আটক করা সম্ভব হয়েছে। আমরা অভিযোগকারীর সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা অভিযুক্ত ফটোগ্রাফারকে বিচারের জন্য আদালতে প্রেরণ করবো।

তিনি আরও বলেন, ফটোগ্রাফারদের লাইসেন্স দেয় মূলত জেলা প্রশাসন। আমাদের কাছে কোনো ডাটাবেজ থাকে না যার কারণে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। আমরা ডাটাবেজ করার উদ্যোগ নিয়েছি। খুব শিগগিরি ডাটাবেজ করার কাজ শেষ হবে। আমরা ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা কররো। আশা করি তখন এরকম অভিযোগ থাকবে না। সৈকতের প্রত্যেকটি পয়েন্টে আমাদের হেল্প ডেস্ক রয়েছে। কক্সবাজারে ভ্রমণে আসা ট্যুরিস্টদের অনুরোধ করবো যে কোনো হয়রানি বা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার ক্ষেত্রে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নিতে।


আরো খবর: