শিরোনাম ::
ঘুষ-বাণিজ্য সিআইডি’তে, দাবিকৃত টাকা মাত্র একলাখ : কাঙ্ক্ষিত টাকা না পেয়ে হয়রানির অভিযোগ শামছু’র বিরুদ্ধে! ড. ইউনূসের ‘মেগাফোন কূটনীতিতে’ অস্বস্তিতে ভারত গাজায় গভীর রাতে তাঁবু ক্যাম্পে হামলা, নিহত ৪০ জাতিসংঘের ৭৯তম অধিবেশন শুরু, রাশিয়ার নেতৃত্বে লাভরভ বাংলাদেশ ভ্রমণে সতর্কতা শিথিল করলো যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয়দের দাবী না মানলে প্রতিরোধ করবে জনগণ- ক্যাম্পের শিক্ষক আন্দোলনে জামী চৌধুরী ব্রিটিশ রাজবধূ ক্যানসারমুক্ত উখিয়ায় ককটেল মৌলভীর সাম্রাজ্যে বনবিভাগের থাবা, ৫ একর বনভূমি দখলমুক্ত আছাদুজ্জামান মিয়াকে নেয়া হলো আদালতে ভারতকে বাংলাদেশে পরিণত করার ষড়যন্ত্র চলছে
শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:০০ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

নতুন প্রকল্পে অর্থছাড় এবং ত্রাণ-অনুদান স্থগিতের নির্দেশ ইসির

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৩


ঢাকা, ২১ নভেম্বর – দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপশিল ইতোমধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনের এই সময়ে নতুন কোনো প্রকল্প গ্রহণ, অর্থছাড় ও অনুদান না দিতে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ নির্দেশনা নির্বাচনের ফলাফলের গেজেট প্রকাশ পর্যন্ত বহাল থাকবে।

মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) ইসির উপসচিব (নির্বাচন পরিচালনা-২ অধিশাখা) মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০০৮ (সংলগ্নী-২) অনুযায়ী, নির্বাচনের আগে, অর্থাৎ তপশিল ঘোষণার দিন থেকে নির্বাচনের ফলাফল সরকারি গেজেটে প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত এ নির্দেশনা চলমান থাকবে। এ সময়ের মধ্যে কোনো সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, সরকারি বা আধা-সরকারি অথবা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের তহবিল থেকে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী অথবা প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে অনুদান ঘোষণা বা বরাদ্দ ও অর্থ ছাড় করতে পারবেন না। এ বিধান লঙ্ঘন দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য হবে।

চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত রাখতে, নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় কোনো প্রার্থী সিটি করপোরেশন, পৌরসভাসহ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি তথা অফিস, যানবাহন, মোবাইল, টেলিফোন, ওয়াকিটকি বা অন্য কোনো সুযোগ-সুবিধা নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না। এমনকি মাশুল প্রদান করেও এসব ব্যবহার করা যাবে না।

এ ছাড়া স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করা যাবে না। কোনো প্রার্থী সরকারি অর্থে ক্রয়কার্যসংক্রান্ত দরপত্র আহ্বান, গ্রহণ কিংবা বাতিলের বিষয়েও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারবেন না। সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০০৮ এর বিধি-৩ অনুসারে নির্বাচনের আগে কোনো সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে রাজস্ব বা উন্নয়ন তহবিলভুক্ত প্রকল্পের অনুমোদন, ঘোষণা বা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন কিংবা ফলক উন্মোচন করা যাবে না।

সূত্র: কালবেলা
আইএ/ ২১ নভেম্বর ২০২৩


আরো খবর: