শিরোনাম ::
বান্দরবানে মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ৪১ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও ঘুমধুম ট্রানজিট সেন্টার পরিদর্শনে পররাষ্ট্র সচিব উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এপিবিএনের অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার উখিয়ায় পরিত্যক্ত অবস্থায় গ্রেনেড উদ্ধার মাতামুহুরী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, দুটি ডাম্বার ট্রাক ও স্কেভেটর গাড়ি জব্দ উখিয়া উপজেলায় বিএনপির জরুরি অবস্থান কর্মসূচির আহ্বান ইমাম-মুয়াজ্জিনদের সম্মানজনক বেতন কাঠামো হবে: ধর্ম উপদেষ্টা ঈদগাঁওতে পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার ৬৭ রাউন্ড কার্তুজ ‘গোপন বৈঠক’থেকে আটক ১৫ ইউপি সদস্য কারাগারে কক্সবাজারে আবাসিক হোটেলে গোপন বৈঠক : ১৮ ইউপি সদস্য আটক
রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:১৮ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

টেকনাফ সীমান্তে পাচারকালে ১ লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করল বিজিবি

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ৯ জানুয়ারি, ২০২২

হেলাল উদ্দিন,টেকনাফ :: কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত থেকে পাচারকালে ১লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবার চালান উদ্ধার করা হয়েছে।

তবে এসময় ধাওয়া করেও কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে বিজিবি।

শনিবার রাত পৌনে ৮টার দিকে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ওয়াব্রাং নাফ নদী সংলগ্ন ধানক্ষেত থেকে এই মাদকের চালানটি উদ্ধার করা হয়।

এর সত্যতা নিশ্চিত করে টেকনাফ ২ বিজিবি অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল শেখ খালিদ মোহাম্মদ ইফতেখার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে ইয়াবার বড় একটি চালান পাচারের খবর জানতে পেরে হ্নীলা বিওপির জওয়ানরা ওয়াব্রাং এলাকায় অবস্থান নেয়।

কিছুক্ষণ পর নাফ নদীর বেড়িবাঁধ পেরিয়ে ধান ক্ষেত বেয়ে দুইজন লোককে সীমান্ত অভিমুখে আসতে দেখে তাদের থামার সংকেত দেয় বিজিবির সদস্যরা।

এসময় বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে দুই পাচারকারী দ্রুত পালিয়ে গেলে তাদের আটক করা সম্ভব হয়নি।

পরে ধান ক্ষেত তল্লাশি চালিয়ে একটি প্লাস্টিকের বস্তাভর্তি ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবা বড়ি উদ্ধার করা হয়।

তিনি আরও জানান,জব্দ করা ইয়াবাগুলো ধ্বংস করার জন্য ব্যাটালিয়ন সদরে মজুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজিবি’র এই কর্মকর্তা।

উল্লেখ্য, টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) সীমান্তে সদা জাগ্রত হয়ে বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে “DEFENDER OF THE STRATEGIC SOUTH” হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে। টেকনাফ ব্যাটালিয়ন সীমান্ত সুরক্ষা ছাড়াও চোরাচালান, মাদকদ্রব্য, অবৈধ অনুপ্রবেশ এবং আন্তঃরাষ্ট্রীয় সীমান্ত অপরাধ দমনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে যথাযথ ও কার্যকরীভাবে পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করে সর্বমহলের ভূয়সী প্রশংসা পেয়ে আসছে।


আরো খবর: