শিরোনাম ::
চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাচ্ছে বছরে ৪ বিলিয়ন ডলার খুনিদের গোড়া থেকে নির্মূল না করলে আবার ষড়যন্ত্র করবে রোহিঙ্গা তরুণদের ‘ইয়ুথ মুভমেন্ট ফর আরাকান’ এ স্বদেশ ফেরার আকুতি বাংলাদেশের তরুণদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কাজ করতে আগ্রহী বিশ্বব্যাংক চকরিয়ায় মহাসড়কে গাড়ির ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই যুবক নিহত চকরিয়া পেকুয়ার প্রবাসি রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতকল্পে হেল্পডেক্স চালু সাগরে মাছ ধরতে গিয়ে ২৩ দিন ধরে নিখোঁজ চকরিয়ার সাহারবিলের জেলে কমল সেন নায়িকা পরীমণির প্রথম স্বামী নিহত: যা জানালো পুলিশ ডেঙ্গু কেড়ে নিলো আরও ১০ জনের প্রাণ ক্ষমতার ভারসাম্য, একজন দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:০৩ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

টেকনাফ সীমান্তে পাচারকালে ১ লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করল বিজিবি

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ৯ জানুয়ারি, ২০২২

হেলাল উদ্দিন,টেকনাফ :: কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত থেকে পাচারকালে ১লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবার চালান উদ্ধার করা হয়েছে।

তবে এসময় ধাওয়া করেও কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে বিজিবি।

শনিবার রাত পৌনে ৮টার দিকে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ওয়াব্রাং নাফ নদী সংলগ্ন ধানক্ষেত থেকে এই মাদকের চালানটি উদ্ধার করা হয়।

এর সত্যতা নিশ্চিত করে টেকনাফ ২ বিজিবি অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল শেখ খালিদ মোহাম্মদ ইফতেখার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে ইয়াবার বড় একটি চালান পাচারের খবর জানতে পেরে হ্নীলা বিওপির জওয়ানরা ওয়াব্রাং এলাকায় অবস্থান নেয়।

কিছুক্ষণ পর নাফ নদীর বেড়িবাঁধ পেরিয়ে ধান ক্ষেত বেয়ে দুইজন লোককে সীমান্ত অভিমুখে আসতে দেখে তাদের থামার সংকেত দেয় বিজিবির সদস্যরা।

এসময় বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে দুই পাচারকারী দ্রুত পালিয়ে গেলে তাদের আটক করা সম্ভব হয়নি।

পরে ধান ক্ষেত তল্লাশি চালিয়ে একটি প্লাস্টিকের বস্তাভর্তি ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবা বড়ি উদ্ধার করা হয়।

তিনি আরও জানান,জব্দ করা ইয়াবাগুলো ধ্বংস করার জন্য ব্যাটালিয়ন সদরে মজুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজিবি’র এই কর্মকর্তা।

উল্লেখ্য, টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) সীমান্তে সদা জাগ্রত হয়ে বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে “DEFENDER OF THE STRATEGIC SOUTH” হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে। টেকনাফ ব্যাটালিয়ন সীমান্ত সুরক্ষা ছাড়াও চোরাচালান, মাদকদ্রব্য, অবৈধ অনুপ্রবেশ এবং আন্তঃরাষ্ট্রীয় সীমান্ত অপরাধ দমনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে যথাযথ ও কার্যকরীভাবে পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করে সর্বমহলের ভূয়সী প্রশংসা পেয়ে আসছে।


আরো খবর: