শিরোনাম ::
ঘুমধুম সীমান্তে ইয়াবা নিয়ে বাংলাদেশি-রোহিঙ্গাসহ ৪ মাদক চোরাকারবারি আটক মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলি এসে পড়ল টেকনাফের বসতঘরের আঙিনায় মাদকের টাকার জন্য মা’কে খুন: হত্যাকারী নিজেই ধরা দিয়েছে পুলিশের হাতে পলাতক পুলিশ সদস্যদের বেতন বন্ধ, হচ্ছে মামলা রাজনীতি করার অধিকার হারিয়েছে আ.লীগ গলায় ফাঁস দিয়ে ২ সন্তানের জননীর আত্মহত্যা পেকুয়ায় মহেশখালীতে মদ ভেবে কেমিক্যাল খেয়ে মাদক নির্মূল কমিটি সদস্যের মৃত্যু সেন্টমার্টিনকে বাঁচাতে বিধিনিষেধ দেওয়া হয়েছে : উপদেষ্টা টেকনাফে অভিযানে উদ্ধার তাজা রকেট হিট কানাডায় স্ত্রী ও সন্তানকে রেখেই তথ্য গোপন করে বিয়ের পিড়িতে কক্সবাজারের নুর!
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩১ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

টেকনাফে অপহরণকারী চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২১

কক্সবাজারের টেকনাফের দমদমিয়া এলাকা থেকে একাধিক মামলার পলাতক আসামি ও অপহরণকারী চক্রের সদস্য সহোদরকে গ্রেফতার করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সদস্যরা।
মঙ্গলবার দুপুরে হ্নীলা ইউপি দমদমিয়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতাররা একই এলাকার বাসিন্দা নুর আলমের দুই ছেলে আব্দুল্লাহ ও আইয়াস রুবেল।

মঙ্গলবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) অধিনায়ক এসপি মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জাদিমুড়া ক্যাম্পের এপিবিএন পুলিশের একটি দল দমদমিয়া নুর আলমের বসতঘরে অভিযান চালায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় একাধিক মামলা পলাতক আসামি ও অপহরণকারী চক্রের সক্রিয় স্থানীয় সদস্য সহোদরকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।

তিনি আরো বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে ধৃতরা জানান, তারা স্থানীয় এবং রোহিঙ্গাদের অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের জন্য সশস্ত্র পাহাড়ি রোহিঙ্গা ডাকাতদের হাতে তুলে দেন। তাদের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। গ্রেফতার সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এর আগে কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে ওয়ান শুটারগান অস্ত্রসহ নূর আলম নামে এক রোহিঙ্গা যুবককে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে ১৪ নম্বর ক্যাম্প হাকিমপাড়া নুর আলমের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন ৮ এপিবিএন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) কামরান হোসেন।


আরো খবর: