শিরোনাম ::
সীমান্তে বাংলাদেশিকে কুপিয়ে হত্যা করলো ভারতীয়রা ‘মেয়েদের মন’ কিনতে পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ২০ টাকায়! বাইডেনের আটকে দেয়া ২ হাজার পাউন্ডের বোমাগুলো ইসরায়েলকে দেয়ার নির্দেশ ট্রাম্পের সোমবার আত্মসমর্পণ করবেন পরীমণি – DesheBideshe ইভিএম মেশিনে ত্রুটি রয়েছে – DesheBideshe ভোটার হালনাগাদে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদে জনসাধারণের ভোগান্তি দূর করতে ও রোহিঙ্গা ভোটার হওয়া ঠেকাতে জামী চৌধুরীর হেল্প সেন্টার চিকিৎসায় ভারতের বিকল্প হতে পারে চীনের কুনমিং ফাঁকা ঘরে একা পেয়ে যা করেছিল পরিচালক, মুখ খুললেন অভিনেত্রী রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল পরীমণিকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, বাঁচানো গেল না দুই ভাইকে

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪


নারায়ণগঞ্জ, ২৯ অক্টোবর – নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ দুই ভাই মো. সোহেল (২০) ও মো. ইসমাইল (১১) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে।

মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) ভোরের দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তাদের।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন শেখ হাসানা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম। তিনি জানান, আজ ভোরের দিকে সোহেল ৭০ শতাংশ দগ্ধ এবং শিশু ইসমাইল ৫৫ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে আমাদের হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে।

এ ঘটনায় একই পরিবারের বাবুল ৬৬ শতাংশ, শেলী ৩০ শতাংশ, মুন্নি ২০ শতাংশ ও তাসলিমা ৬৩ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় আমাদের বার্ন ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

নিহতদের মামা আবদুস সোবাহান জানান, দগ্ধরা সবাই রূপগঞ্জের হকিরা ফ্যাশনে পোশাক শ্রমিকের কাজ করতো। তারা সবাই একই রুমে বসবাস করত। কাজ শেষে বাসায় ফিরে মশার কয়েল ধরাতে গেলে বিস্ফোরণে দগ্ধ হয় তারা। ধারণা করছি, লাইনের গ্যাস লিকেস হয়ে ওই ঘরে আগেই গ্যাস জমে ছিল। এসময় মশার কয়েল ধরাতে গেলে বিস্ফোরণে ছয় জনই দগ্ধ হয়। পরে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরের দিকে আমার দুই ভাগিনা সোহেল ও ইসমাইল মারা যায়। এই ঘটনায় আমার ভগ্নিপতি বাবুল মিয়া, বোন শেলী, ভাগ্নি তাসলিমা এবং ভাগিনার স্ত্রী মুন্নি হাসপাতালে নিবিড় পর্যন্ত কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসক আমাদের জানিয়েছেন। এর মধ্যে আমার বোন শেলী লাইফ সাপোর্টে রয়েছে।



আরো খবর: