শিরোনাম ::
রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে আইসিসির প্রধান প্রসিকিউটর, “মিয়ানমারের বিরূদ্ধে মামলায় অগ্রগতি হচ্ছে” কুতুবদিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযানে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার টেকনাফের ২ মাদক ব্যবসায়ীকে দশ হাজার পিস ইয়াবাসহ ঢাকায় গ্রেফতার ভুয়া কাগজে ‘ভোটার হতে গিয়ে’ ৪ রোহিঙ্গা গ্রেপ্তার নাফনদীতে ফেলে যাওয়া ব্যাগ থেকে আড়াই লাখ ইয়াবা উদ্ধার টেকনাফে মাছ ক্রয় করতে আসা অপহৃত দুই রোহিঙ্গা উদ্ধার, গ্রেফতার-৩ চকরিয়ায় পর্নোগ্রাফি আইনে দুইজন বিভিন্ন মামলায় ৭ আসামি গ্রেফতার চকরিয়ায় রান্নাঘরের গ্যাসের চুলার আগুনে পুড়ে ছাই বসতবাড়ি কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশী আহত, পতাকা বৈঠক রিমান্ড শেষে সাবেক মন্ত্রী কামরুল ও এমপি জ্যাকব কারাগারে
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৩ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা নিয়ে মুখ খুললেন সালমান

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪


মুম্বাই, ২৫ নভেম্বর – বাবা সিদ্দিকির হত্যার পর থেকে একাধিক প্রাণনাশের হুমকি পেয়েছেন বলিউড অভিনেতা সালমান খান। এরপর থেকেই বাড়ানো হয়েছে তার নিরাপত্তা। হুমকির নেপথ্যে গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই।

অনেক বছর আগে এক কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করে আইনি জটিলতায় পড়েন সালমান খান। ওই ঘটনার প্রেক্ষিতে ২০১৮ সাল লরেন্স বিষ্ণোইয়ের এক সহযোগী সালমান খানকে হত্যার ছক আঁকে। বলে রাখা ভালো, বিষ্ণোই গোষ্ঠী কৃষ্ণসার হরিণকে পবিত্র বলে মনে করে। কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় নাম জড়ানোর পর থেকেই সালমানকে নিজের শত্রু মনে করে বিষ্ণোইরা।

এমন পরিস্থিতিতেই ‘বিগ বস’ শো এর একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলা সংক্রান্ত পুরোনো ভিডিও নিয়ে সালমানকে কথা বলতে দেখা গেছে।

শোনা যায়, ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শ্যুটিংয়ের সময় যাবতীয় ঘটনার সূত্রপাত হয়। অভিযোগ, সেই ছবির শ্যুটিং চলাকালীন শিকারে গিয়েছিলেন সালমান। সঙ্গে ছিলেন, সাইফ আলি খান, সোনালি বেন্দ্রে, তাব্বুরাও। সেখানেই কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করা হয়েছিল।

কৃষ্ণসার হরিণকে পূজা করে বিষ্ণোই সমাজ। তার জেরেই লরেন্স বিষ্ণোইর রোষানলে পড়েন সালমান। এমনকি, সালমানের বাড়ির গুলিবর্ষণের নেপথ্যেও নাকি বিষ্ণোই গ্যাংয়েরই হাত রয়েছে।

সালমানের কথায়, ‘আমার আগের ক্লিপিং দেখেছেন হয়ত। মনে হতে পারে সালমান খান মেজাজ নিয়ে পুলিশ স্টেশনে বসে আছে। কিন্তু আমি তো এতে জড়িতই ছিলাম না, তাহলে ভয় পাব কেন?’

সালমান বলেন, ‘তবে কোনও উচ্চপদস্থ কর্তা যখন আসেন, তখন উঠে দাঁড়ানো, তাকে সম্মান জানানো দরকার ছিল। তাই যখনই আমি আমার ওভাবে বসে থাকার ক্লিপিংটা দেখি, নিজেরই ভালো লাগে না। ভাবি, অল্প বয়সে এ আমি কী করেছিলাম। আমার একটা হাঁটাচলার ধরন রয়েছে তা তো বদলাতে পারব না। তাতে মনে হয় বদমেজাজি, অহংকার আছে। তা নেই। আপনার সামনে আপনার থেকেও জোরে কথা বলতে পারি আমি। কিন্তু তা তো আমি করি না! এটা আমার চয়েজ।’

আইএ/ ২৫ নভেম্বর ২০২৪



আরো খবর: