শিরোনাম ::
পেকুয়ায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ জনকে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১০:১৪ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

কক্সবাজারে মধ্যযুগীয় কায়দায় শিশু নির্যাতন, আটক ৩

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪

কক্সবাজারে মধ্যযুগীয় কায়দায় শিশু নির্যাতন, আটক ৩
কক্সবাজারের উখিয়ায় এক শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগে ৩ ব্যক্তিকে আটক করেছে উখিয়া থানার পুলিশ। সোমবার (১০ জুন) বেলা আড়াইটার দিকে উখিয়ার হলদিয়া পালং ইউনিয়নের মরিচ্যা বাজার পাগলির বিল রাস্তায় শিশু নির্যাতনের ঘটনাটি ঘটে।

মঙ্গলবার (১১ জুন) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন উখিয়া থানার ওসি শামীম হোসেন।

আটক ব্যক্তিরা হলেন উখিয়ার হলদিয়া পালং ইউনিয়নের পাগলির বিল গ্রামের মৃত কাশেম আলীর ছেলে ফরিদুল আলম (৩০), পূর্ব মরিচ্যা গ্রামের লিয়াকত আলীর ছেলে খাইরুল ইসলাম ও পাগলির বিল গ্রামের জব্বার আহমদের ছেলে শফিউল করিম (২৪)।

জানা গেছে, কয়েকজন যুবক তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিশুটিকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন করে। পরে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় শিশুটির বাবা তাকে উদ্ধার করে উখিয়া হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটনায় শিশুটির বাবা আব্দুল শুক্কুর বাদী হয়ে উখিয়া থানায় একটি মামলা করেন। এতে ৬ জনের নাম উল্লেখ ও ৭ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করা হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শিশুটিকে নির্যাতনের ছবি প্রকাশিত হয়। মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায় ছবিটি।

ভুক্তভোগী শিশুটির বাবা আব্দুল শুক্কুর বলেন, আমি জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তি দাবি করছি।

উখিয়া থানার ওসি শামীম হোসেন বলেন, পুলিশের একাধিক দল বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এ ঘটনায় জড়িত ৩ ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তারা জিজ্ঞাসাবাদে নির্যাতনের কথা স্বীকার করেন। অন্য আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত।


আরো খবর: