শিরোনাম ::
পেকুয়ায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ জনকে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পেকুয়ায় মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা চকরিয়ার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু : ময়নাতদন্তের পর মাটি চাপা সাগরপথে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৬০০ বস্তা সারসহ ট্রলার জব্দ, আটক ১০ জন বিএনপি অফিস নিয়ে ভুল উচ্চারণ প্রসঙ্গে আমার ব্যাখ্যা ও বিএনপিসহ সকলের কাছে দুঃখ প্রকাশ কক্সবাজারে নিখোঁজ সিলেটের ৬ শ্রমিক উদ্ধার চকরিয়ায় দিনেদুপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি পরিবারের বসতবাড়ি পুড়ে ছাই মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাকের যাত্রীর ভাড়া ও সি-ট্রাক চলাচলে সময়সূচি চূড়ান্ত,আনন্দে উচ্ছ্বসিত দ্বীপবাসী
শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ০২:২৮ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

ইসরাইলের অভিযানে গেলো ৪ দিনে ২৫০ হিজবুল্লাহ যোদ্ধা নিহত

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৪



বৈরুত, ০৫ অক্টোবর – গত ১ অক্টোবর লেবাননে ইসরায়েলের স্থল বাহিনী অভিযান শুরু করার পর থেকে এ পর্যন্ত সেখানে নিহত হয়েছেন সশস্ত্র ইসলামি রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিজবুল্লাাহর অন্তত ২৫০ জন যোদ্ধা। নিহতদের মধ্যে গোষ্ঠীটির বিভিন্ন পর্যায়ের কমান্ডার ছিলেন ২১ জন, বাকিরা সবাই সাধারণ যোদ্ধা।এছাড়া গত চার দিনে লেবাননে হিজবুল্লাহর ২ হাজারেরও বেশি সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করেছে ইসরায়েলি সেনারা। শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা এক বার্তায় এসব তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।আইডিএফের এক্সপোস্টে বলা হয়েছে, “গত চার দিনে হিজবুল্লাহর ২৫০ জন সন্ত্রাসীকে হত্যার পাশাপাশি গোষ্ঠীটির ২ হাজারেরও বেশি সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করেছে ইসরায়েলি সেনারা। নিহতদের মধ্যে ৫ জন হিজবুল্লাহর ব্যাটালিয়ন কমান্ডার, ১০ জন কোম্পানি কমান্ডার এবং ৬ জন প্ল্যাটুন কমান্ডার ছিলেন। অভিযানে স্থলবাহিনীকে সহযোগিতা করছে বিমানবাহিনী।”ইরানের সমর্থন ও মদতপুষ্ট হিজবুল্লাহ বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী। লেবাননভিত্তিক এই গোষ্ঠীটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৫ সালে। প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই এই গোষ্ঠীটি ইসরায়েল রাষ্ট্রকে ধ্বংসের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্তের অপর পাড়েই লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল। এই অঞ্চলটি হিজবুল্লাহর প্রধান ঘাঁটি এবং গোষ্ঠীটির অধিকাংশ সামরিক স্থাপনার অবস্থান এই অঞ্চলে। গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরুর পর হামাসের প্রতি সংহতি জানিয়ে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া শুরু করে হিজবুল্লাহ। পাল্টা জবাব দেওয়া শুরু করে ইসরায়েলও। গত এক বছরে উভয় পক্ষের সংঘর্ষে লেবাননে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজারেরও বেশি মানুষ। এই নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যা ৫ শতাধিক।গত ২০ সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননে অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের বিমানবাহিনী। প্রায় ১০ দিনের সেই অভিযানে নিহত হয়েছেন হিজবুল্লাহর প্রধান নেতা ও সেক্রেটারি জেনারেল হাসান নাসরুল্লাহসহ বেশ কয়েক জন শীর্ষ কমান্ডার। এতে গোষ্ঠীটির চেইন অব কমান্ডের সর্বোচ্চ স্তর প্রায় ভেঙে পড়েছে।বিমান অভিযান পর্বের পর গত ১ অক্টোবর থেকে দক্ষিণ লেবাননে অভিযান শুরু করেছে আইডিএফের স্থল বাহিনী। সেই অভিযানের এ যাবৎকালের ফলাফল গতকাল এক্সে জানিয়েছে আইডিএফ।সূত্র: ঢাকা পোস্টআইএ/ ০৫ অক্টোবর ২০২৪



আরো খবর: