শিরোনাম ::
বহু নারীর সঙ্গে সম্পর্ক, কতজনের মন ভেঙেছিলেন অক্ষয়? আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জেমসের কনসার্ট, সবার জন্য উন্মুক্ত কাফনের কাপড় পরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন নিয়োগ স্থগিত হওয়া প্রাথমিকের শিক্ষকরা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন ফের হাসপাতালে ছুটলেন সাইফ, এবারও সঙ্গে নেই কারিনা কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নতুন চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার উখিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি সদস্য গ্রেফতার টেকনাফ থেকে ইয়াবার চালান নিয়ে ফেরার পথে উখিয়ার যুবক গ্রেফতার উখিয়ার রোহিঙ্গা পরিদর্শনে অস্ট্রেলিয়া হাইকমিশনারের ৫ সদস্য প্রতিনিধি
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:০৭ অপরাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

ইউক্রেন রাজি থাকলে যে কোনো সময় সংলাপে প্রস্তুত মস্কো

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৩
ইউক্রেন রাজি থাকলে যে কোনো সময় সংলাপে প্রস্তুত মস্কো


মস্কো, ০৬ ডিসেম্বর – কিয়েভের সঙ্গে যে কোনো সময় শান্তি সংলাপ শুরুর জন্য প্রস্তুত রয়েছে মস্কো। মঙ্গলবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মুখপাত্র ও প্রেস সেক্রেটারি দিমিত্রি পেসকভ এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন।

রুশ সংবাদমাধ্যম আরটিভিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পেসকভ বলেন, ইউক্রেন যদি রাজি থাকে— সেক্ষেত্রে যে কোনো সময়েই শুরু হতে পারে সেই সংলাপ।

‘আমাদের প্রেসিডেন্ট আগেও কয়েক বার বলেছেন, (ইউক্রেনে) আমাদের লক্ষ্য অর্জনই মস্কোর কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আর যুদ্ধের মাধ্যমেই সেই লক্ষ্য অর্জন করতে— এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক পন্থাতেও আমাদের দ্বিপাক্ষিক বিরোধগুলোর সমাধান হতে পারে।’

‘আমরা শান্তি সংলাপ শুরুর জন্য প্রস্তুত। আমাদের দুয়ার খোলা। কিয়েভ যদি রাজি থাকে, তাহলে যে কোনো সময় এই সংলাপ শুরু হতে পারে।’

২০১৫ সালে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরের পরও ক্রিমিয়া উপদ্বীপকে সাংবিধানিক ভাবে রুশ ভূখণ্ড হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্যপদের জন্য তদবিরের অভিযোগে ইউক্রেনের সঙ্গে কয়েক বছর টানাপোড়েন চলার পর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী। প্রেসিডেন্ট পুতিন এই অভিযানের নির্দেশ দিয়েছিলেন।

এই যুদ্ধ শুরুর এক সপ্তাহ পর প্রথম যুদ্ধবিরতি ও শান্তি সংলাপের উদ্যোগ নিয়েছিল বেলারুশ। দুই দেশের সরকারি প্রতিনিধিরা তাতে অংশও ‍নিয়েছিলেন— কিন্তু কয়েকদিন পর সেটি ভেস্তে যায়।

পরে জুলাই মাসে দ্বিতীয় বারের মতো সংলাপের উদ্যোগ নেয় তুরস্ক। কিন্তু সেটিরও একই পরিণতি হয়।

এদিকে, দুই উদ্যোগ ব্যর্থ হওয়ার পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ডিক্রি জারি করেন— রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নেতৃত্বাধীন প্রশাসনের সঙ্গে কোনো প্রকার আলোচনায় বসবেন না তিনি এবং তার প্রশাসনের কর্মকর্তারা।

এদিকে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ইউক্রেনকে নিয়মিত অর্থ ও সামরিক সহায়তা দিয়ে আসছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে সম্প্রতি হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেনকে সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখা আর সম্ভব হচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে।

সূত্র: ঢাকা পোস্ট
আইএ/ ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩





আরো খবর: