শিরোনাম ::
চকরিয়া বদরখালীতে গুলি করে হাত-পা কেটে যুবককে খুনের মামলার আসামি শাকিল গ্রেপ্তার রামুতে বৌদ্ধদের স্বর্গপূরী উৎসবে নারী-পুরুষের ঢল পালিয়ে বাংলাদেশে বিজিপির আরও ১১ সদস্য টেকনাফ র‍্যাবের পৃথক অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত ওয়ারেন্টভুক্ত ৪ আসামী গ্রেফতার র‍্যাবের অভিযানে স্বামী হত্যায় পরকীয়া প্রেমিকসহ স্ত্রী গ্রেফতার পেকুয়ায় রেঞ্জ কর্মকর্তাকে টাকা দিলেই মেলে পাহাড় কাটার অনুমতি নির্বাচনী কর্মকর্তাদের কক্সবাজার ভ্রমণের লোভ দেখালেন চেয়ারম্যান প্রার্থী শখের বাইক নিয়ে আসা হলো না কক্সবাজার, পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের সীতাকুণ্ডের পাঁচ গরু চকরিয়ায় উদ্ধার, অস্ত্রসহ তিন চোর গ্রেপ্তার ঈদগাঁওতে ইজিবাইকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৬ পূর্বাহ্ন
নোটিশ::
কক্সবাজার পোস্ট ডটকমে আপনাকে স্বাগতম..  

ট্রাম্পের বাড়ি থেকে সর্বোচ্চ গোপন ও স্পর্শকাতর নথি জব্দ

প্রতিবেদকের নাম:
আপডেট: রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২২

সাবেক আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফ্লোরিডার বাড়ি থেকে সর্বোচ্চ গোপনীয় নথিপত্র জব্দ করেছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই।

বিবিসি’র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এফবিআই এজেন্টরা ১১ সেট নথিপত্র সরিয়ে নিয়েছেন, যেগুলির মধ্যে কিছু নথি ‘টিএস/এসসিআই’ বলে চিহ্ণিত করা। এর অর্থ হল এসব দলিলপত্রে এমন সব তথ্য আছে যা আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তার জন্য “নজিরবিহীন গুরুতর ক্ষতির” কারণ হতে পারে।

তার বাড়ি থেকে যেসব নথিপত্র জব্দ করা হয়েছে তার একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে শুক্রবার বিকালে। এর আগে একজন বিচারক সাত পৃষ্ঠার একটি নথি প্রকাশ করেন। যার মধ্যে ছিল ফ্লোরিডার পাম বিচে ট্রাম্পের বাসভবন মার-এ-লাগোতে তল্লাশি চালানোর জন্য একটি পরোয়ানার অনুমোদনপত্র।

এতে বলা হয়, সোমবার তার বাড়ি থেকে বিশটির বেশি বাক্স ভর্তি কাগজপত্র জব্দ করা হয়েছে। এসব বাক্সে ছিল ফটোর একটি অ্যালবাম, হাতে লেখা একটি নোট, “ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট” সম্পর্কে কিছু তথ্য এবং ট্রাম্পের দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র রজার স্টোনের পক্ষ হয়ে লেখা একটি ক্ষমা প্রদর্শনের চিঠি।

সর্বোচ্চ গোপনীয় (টপ সিক্রেট) বলে চিহ্ণিত নথিপত্রের চারটি ফাইল ছাড়া আরও জব্দ করা কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে তিন সেট “অতি গোপন দলিল” (সিক্রেট ডকুমেন্টস) এবং আরও তিন সেট অপেক্ষাকৃত নিচু স্তরের “গোপনীয়” (কনফিডেনশিয়াল) দলিল।

গোপনীয় বলে চিহ্ণিত যে কোন নথি বা অন্যান্য জিনিস সরিয়ে নেয়া আইনে নিষিদ্ধ। ট্রাম্প যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন এই অপরাধে সাজা তিনি আরও কঠোর করেছিলেন। বর্তমানে এই অপরাধে পাঁচ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।

এদিকে শুক্রবার রাতে ট্রাম্পের কার্যালয় থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট পদে থাকাকালীন এই নথিগুলোকে আর গোপনীয় রাখা হবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, তার নির্দেশ ছিল ওভাল অফিস থেকে যেসব নথিপত্র সরানো হবে এবং তার বাসভবনে নিয়ে যাওয়া হবে। সেগুলো ডি-ক্লাসিফাইড নথি- অর্থাৎ সরকারিভাবে গোপনীয় নয়। কোন নথিকে গোপনীয় বলে চিহ্ণিত করা হবে এবং কোন নথিকে এই শ্রেণিতে রাখা হবে না, সেই সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতা রয়েছে একমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের। একটা নথিকে গোপনীয় রাখা হবে না এমন সিদ্ধান্তের জন্য প্রেসিডেন্টেরই নির্ধারিত কোন আমলার অনুমোদন লাগবে- এ ধারণা অবাস্তব।


আরো খবর: